Durga Pujo: কেউ বাজালেন ঢাক, কেউ গাইলেন গান, শারদোৎসবের আনন্দে গা ভাসালেন রাজনীতিকরাও
Durga Pujo Politicians: ঢাক ছাড়া পুজো ভাবাই যায় না। আর সেই ঢাকের কাঠিই এখন রাজনীতিকদের হাতে হাতে ঘুরছে।
আশাবুল হোসেন, সৌরভ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রবীর চক্রবর্তী, কলকাতা: সারা বছর তর্ক আর বিতর্কে বাক্যবাণ শানান যাঁরা, পুজোর মরশুমে এখন তাঁদের হাতে কাঠি। তবে সমালোচনার নয়, ঢাকের। ষষ্ঠীতে পুজোর সূচনায় ঢাকে বোল তুললেন তৃণমূল ও বিজেপির নেতানেত্রীরা।
ঢাক ছাড়া পুজো ভাবাই যায় না। আর সেই ঢাকের কাঠিই এখন রাজনীতিকদের হাতে হাতে ঘুরছে। শাসক-বিরোধীর মধ্যে প্রায় সব বিষয়েই আদায়-কাঁচকলায় হলেও, এই একটা জায়গায় দেখা গেল দারুণ মিল। পুজোয় দুই শিবিরের নেতাদের হাতেই ঢাকের কাঠি। শুকনো চামড়ায় বোল তুলছেন সব্বাই। সল্টলেকের ইজেডসিসি-তে বঙ্গ বিজেপির দুর্গাদুর্গাপুজো" href="https://bengali.abplive.com/topic/durga-puja" data-type="interlinkingkeywords">পুজোর সূচনা করে এদিন ঢাক বাজান দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
শহর থেকে দূরে, নিজের নির্বাচনী এলাকায় ঢাক বাজাতে দেখা গিয়েছে হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে। পাণ্ডুয়ার রামকৃষ্ণ সংঘের পুজোর উদ্বোধন করে সেখানে ঢাক বাজান লকেট চট্টোপাধ্যায়। লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কেও ঢাকে বোল তুলতে দেখা গিয়েছে এদিন। গার্ডেনরিচের পাহাড়পুর রোডের দেশ গৌরব পাঠাগার দুর্গোৎসব কমিটির পুজোয় বাদক এবং গায়ক, দুই ভূমিকাতেই দেখা যায় বালিগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক বাবুল সুপ্রিয়কে।
আরও পড়ুন, আজ সপ্তমী, গঙ্গার ঘাটে নবপত্রিকা স্নানের পর দেবীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা
তবে ঢাক অনুরাগে একেবারে নেত্রীর পথেই হেঁটেছেন শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। শ্রীরামপুরের ৫ ও ৬ এর পল্লির পুজোয় একেবারে ঢাক কাঁধ তুলে বাজাতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। তৃণমূলের আরেক সাংসদ মহুয়া মৈত্র আবার পুজোর আনন্দে গা ভাসিয়েছেন নাচের ছন্দে। নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডলে সেই ভিডিও পোস্ট করেছে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ।