![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
School Uniform: বিকল্প কর্মসংস্থানে জোর, এবার রাজ্যেই শুরু স্কুলের পোশাক তৈরির কাজ
School Uniform: কোভিড (Covid19) আবহে স্কুলে পঠনপাঠন বন্ধ। সরকারি নির্দেশিকা না আসা না পর্যন্ত কবে ক্লাস চালু হবে, জানা নেই। তার মধ্যেই পাওয়ারলুমগুলিতে তৈরি হচ্ছে স্কুল ইউনিফর্মের (Uniform) কাপড়।
![School Uniform: বিকল্প কর্মসংস্থানে জোর, এবার রাজ্যেই শুরু স্কুলের পোশাক তৈরির কাজ Emphasis on alternative employment making school uniforms started in the state School Uniform: বিকল্প কর্মসংস্থানে জোর, এবার রাজ্যেই শুরু স্কুলের পোশাক তৈরির কাজ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/23/d349f58db5fd1916bb4598d075493319_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রুমা পাল, কলকাতা: করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যে স্কুল (School) বন্ধ থাকলেও, সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের পড়ুয়াদের জন্য ইউনিফর্ম তৈরির কাজ চলছে জোরকদমে। পাইলট প্রজেক্টে (Pilot Project) ভিন রাজ্য থেকে কাপড় না এনে, রাজ্যের পাওয়ার লুমেই তৈরি হচ্ছে স্কুল পড়ুয়াদের ইউনিফর্মের (Uniform) কাপড়।
বিকল্প কর্মসংস্থানে জোর দিয়ে, গত ৯ ডিসেম্বর কৃষ্ণনগরের প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছিলেন, সরকারি স্কুলের পড়ুয়াদের পোশাকের কাপড় রাজ্যেই তৈরি হোক। ভিন রাজ্য থেকে তা আনার দরকার নেই। সেইমতো, সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলের পড়ুয়াদের পোশাকের কাপড় তৈরির পাইলট প্রজেক্ট নিয়েছে হয়েছে রাজ্যে। ভিন রাজ্য থেকে কাপড় না এনে, রাজ্যের পাওয়ার লুমেই তৈরি হচ্ছে স্কুল পড়ুয়াদের পোশাকের কাপড়।
কোভিড আবহে স্কুলে পঠনপাঠন বন্ধ। সরকারি নির্দেশিকা না আসা না পর্যন্ত কবে ক্লাস চালু হবে, জানা নেই। তার মধ্যেই পাওয়ারলুমগুলিতে তৈরি হচ্ছে স্কুল ইউনিফর্মের কাপড়। স্পিনিং মিল থেকে সুতো যাচ্ছে স্থানীয় পাওয়ারলুমে। বস্ত্র ও ক্ষুদ্র-ছোট-মাঝারি শিল্পমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ জানিয়েছেন, দেড়শোর বেশি পাওয়ার লুমে কাজ হচ্ছে। যন্ত্রচাচালিত তাঁতে তৈরি হওয়া কাপড় পৌঁছে যাচ্ছে বস্ত্র দফতরের অধীনস্থ তন্তুজর কার্যালয়ে। সেখান থেকে পাঠানো হচ্ছে বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর কাছে। স্কুলের পোশাক তৈরি হওয়ার পর, জেলা শাসকদের তত্ত্বাবধানে তা স্কুলগুলিতে পাঠানো হবে। সরকারি স্কুলগুলিতে স্কুলের পোশাক ফেব্রিক তৈরি হচ্ছে রাজ্যেরই পাওয়ারলুমগুলিতে। এতদিন আসতো মহারাষ্ট্র এবং গুজরাট থেকে। ফেব্রিক ইতিমধ্যেই এখানে এসে পৌঁছেছে। এখান থেকেই ফেব্রিক চলে যাবে জেলাগুলিতে। জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরি করবে স্কুলের পোশাক। তারপর সরাসরি পৌঁছে যাবে ছাত্রছাত্রীদের কাছে।
এবিষয়ে তন্তুজর চেয়ারম্যান স্বপন দেবনাথ বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে হচ্ছে। বাংলার পোশাকই পরবে বাংলার পড়ুয়ারা। কর্মসংস্থান হবে।’’ বস্ত্র দফতর সূত্রে খবর, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় এক কোটি ছাত্রছাত্রীর দু-সেট স্কুল ইউনিফর্মের জন্য প্রয়োজন ৬ কোটি মিটার কাপড়। তার মধ্যে ৪০ লক্ষ মিটার তৈরির কাজ চলছে পাওয়ারলুমগুলিতে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)