![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Kolaghat Bomb Incident: বেআইনি বাজির গুদামে বিস্ফোরণের পাঁচ দিনের মাথায় কোলাঘাটে পৌঁছল ফরেন্সিক দল
Forensic Team: বেআইনি বাজির গুদামে বিস্ফোরণের পাঁচ দিনের মাথায়, আজ, কোলাঘাটের ঘটনাস্থলে গেল ফরেন্সিক দল।
![Kolaghat Bomb Incident: বেআইনি বাজির গুদামে বিস্ফোরণের পাঁচ দিনের মাথায় কোলাঘাটে পৌঁছল ফরেন্সিক দল Forensic Team At Place Of Bomb Incident of Kolaghat After 5 Days Of Incident Kolaghat Bomb Incident: বেআইনি বাজির গুদামে বিস্ফোরণের পাঁচ দিনের মাথায় কোলাঘাটে পৌঁছল ফরেন্সিক দল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/06/13/0615800393b706dc5558e95e056ed56b1718265933422482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
বিটন চক্রবর্তী, কোলাঘাট: বেআইনি বাজির গুদামে (Kolaghat Bomb Incident) বিস্ফোরণের পাঁচ দিনের মাথায়, আজ, কোলাঘাটের ঘটনাস্থলে গেল ফরেন্সিক দল ( Forensic Team At Kolaghat Bomb Incident)। তিন সদস্যের দলটি এদিন সকালে ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। সূত্রের খবর, ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে গিয়েছেন ফরেন্সিক দলের সদস্যরা।
আর যা...
ফরেন্সিক আধিকারিকদের বক্তব্য, তাঁরা সংগৃহীত নমুনা পরীক্ষাগারে পাঠাবেন। কী থেকে বিস্ফোরণ হয়েছিল, কী ভাবে ঘটে, কেন ঘটে, এই প্রশ্নের উত্তর অনেকটাই স্পষ্ট হতে পারে এই বিশ্লেষণ হবে নমুনা বিশ্লেষণ হবে, মনে করছেন আধিকারিকরা। প্রসঙ্গত, যে বাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে, তার মালিক, আনন্দ মাইতিকে এর মধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তিনি আপাতত পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। তবে তাঁর লাগোয়া বাড়ির বাসিন্দাদের এখনও খোঁজ নেই। প্রত্যেকটি বাড়িতে তালা-চাবি ঝুলছে।
যা ঘটেছিল...
গত ৯ জুন, কোলাঘাটের পয়াগ গ্রামে তুমুল বিস্ফোরণের ঘটনায় একটি মাটির বাড়ি ধূলিসাৎ হয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, বাড়িটিতে বেআইনি বাজির কারখানা ছিল। বিস্ফোরণের অভিঘাত এতটাই ছিল যে আশপাশের অন্তত ৪-৫টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে জানা যায়, ঘটনার দিন, রাত ১০টা নাগাদ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল পয়াগ গ্রাম ও আশেপাশের এলাকা। দমকলের ২টি ইঞ্জিন গিয়ে বিস্ফোরণের আগুন নেভায়। স্থানীয় সূত্রে খবর, এই গ্রামে বেশ কিছু বাড়িতে বেআইনি বাজি তৈরি হত। গত বছরের ১৬ মে, এগরার খাদিকুলে বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ হয়েছিল। মৃত্যু হয়েছিল বেআইনি বাজি কারখানার মালিক ভানু বাগ-সহ ১২ জনের। এরপরেও কীভাবে বেআইনি বাজি কারখানা চলছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। সেই ঘটনার পাঁচদিনের মাথায় আজ ঘটনাস্থলে যায় ফরেনসিক দল। এর মধ্যে পুলিশি তদন্তে উঠে আসে, যে বাড়িটি ধূলিসাৎ হয়ে গিয়েছে, তার মালিকের নাম আনন্দ মাইতি। আদালতের নির্দেশে তিনি আপাতত পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন। গোটা ঘটনায় প্রশ্নের মুখে পড়েছে প্রশাসনের ভূমিকা। স্থানীয়দের অনেকের প্রশ্ন, এগরার ঘটনার পর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে বাজি ক্লাস্টার তৈরির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার কী হল? বেআইনি বাজি নির্মাণ নিয়েই বা প্রশাসনিক নজদারির কত কড়াকড়ি বেড়েছে? স্থানীয়দের অভিযোগ, এই ধরনের বিস্ফোরণের ঘটনা প্রকাশ্য়ে এলে কিছুদিনের জন্য পুলিশি ধরপাকড় হয়, কয়েকদিন সব বন্ধ থাকে। তার পর আবার শুরু হয় বেআইনি বাজি কারখানার কাজ।
আরও পড়ুন:পুজোয় বেড়ানোর প্ল্যান? টিকিট কাটার ক্ষেত্রে বিরাট সুবিধা, জানিয়ে দিল রেল
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)