Abhishek Banerjee: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সই নকল তৃণমূল নেতার! ঘাটালে গুচ্ছ গুচ্ছ টাকা তোলার ভয়ঙ্কর অভিযোগ!
Ghatal TMC: পুলিশ সূত্রে খবর, ভুয়ো প্যাড ব্যবহার করে টাকা তোলার অভিযোগ কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের, সকালে তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ।

সোমনাথ দাস, পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘাটালে টাকা তোলার অভিযোগে গ্রেফতার শাসক নেতা। জাল নথি দেখিয়ে ঘাটালে গ্রেফতার তৃণমূল কাউন্সিলর। পুলিশের জালে ঘাটালের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের TMC কাউন্সিলর বিভাস ঘোষ। জানা গিয়েছে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সই নকল করে AITC-র প্যাড ব্যবহারের অভিযোগ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ভুয়ো প্যাড ব্যবহার করে টাকা তোলার অভিযোগ কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের, সকালে তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ। কথায় অসঙ্গতি মেলায় গ্রেফতার ঘাটাল পুরসভার ২ বারের প্রাক্তন চেয়ারম্যান।
তৃণমূলের টিকিট পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা চাওয়ার অভিযোগ এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে ওই ব্যক্তি টাকা চেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। এরপর কলকাতার শেক্সপিয়র সরণি থানার পুলিশ পার্ক স্ট্রিটের একটি হোটেল থেকে নাজমুল হোদা নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেফতারের পর তাকে দফায় দফায় জেরা তদন্তকারীদের। তার সঙ্গে আরও কারও যোগ রয়েছে কিনা তা জানতেই দফায় দফায় জেরা করা হয়েছিল। এর আগেও তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কাম্যান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে নানা সময়ে দলেরই অনেককে টোপ দিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ মিলতেই সেই সব ক্ষেত্রেও ব্যবস্থা নিয়েছিল পুলিশ।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ পরিচয় দিয়ে আসন্ন নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিট পাইয়ে দেওয়ার টোপ দিয়ে এক ব্যক্তি অনেকের কাছ থেকেই টাকা চাইছেন বলে অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন সূত্র মারফত মারাত্মক এই অভিযোগের কথা কানে পৌঁছে যায় তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বেরও। এরপরই বিষয়টি নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। অভিযোগের ভিত্তিতে তৎপরতা শুরু করে দিয়েছিল পুলিশ।
এর আগে নিউ টাউনে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে কোটি কোটি টাকা তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলেরই এক নেতার বিরুদ্ধে। তখনও অভিযোগ উঠেছিল অভিষেকের নামে নকল লেটার হেড ছাপিয়ে কয়েক কোটি টাকার তোলাবাজি করেছেন তিনি। তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করেছিল কলকাতা পুলিশ। যদিও তৃণমূলের দাবি ছিল, ওই ধৃত ব্যক্তি তৃণমূলের কোনও নেতা নন।






















