Jadavpur University: গবেষণাপত্র নিয়ে আলোচনার জন্য কোয়ার্টারে ডেকে ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা, অভিযোগ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে
Molestation allegation: সেখান থেকে কোনও রকমে পালিয়ে নিজের সম্ভ্রম বাঁচান তিনি, বলে দাবি অভিযোগকারিণীর। তবে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি অভিযুক্ত অধ্যাপকের।
কলকাতা: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগ এক অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক বিরুদ্ধে যাদবপুর থানায় অভিযোগ ওই বিভাগেরই এক ছাত্রীর। ছাত্রীর অভিযোগ, গবেষণাপত্র নিয়ে আলোচনার অছিলায় শনিবার দুপুরে কোয়ার্টারে ডেকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন ওই অধ্যাপক। সেখান থেকে কোনও রকমে পালিয়ে নিজের সম্ভ্রম বাঁচান তিনি, বলে দাবি অভিযোগকারিণীর। তবে এই অভিযোগ প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি অভিযুক্ত অধ্যাপকের।
পূর্ব বর্ধমানে ধর্ষণের অভিযোগ: শিশুকন্যাকে চানাচুর খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে ধর্ষণ (Rape) করে খুন (Murder) করার অভিযোগে এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিল আদালত। যদিও অভিযুক্তের বাবা আদালতের সাজা ঘোষণাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথা বলেন এদিন। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানে (Purba Bardhaman)।
বিশেষভাবে সক্ষম নাবালিকার শ্লীলতাহানি: দুই দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলাকে ধর্ষণের (rape) অভিযোগ উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় (Chopra)। স্থানীয়দের থেকে খবর পেয়ে, মহিলাকে উদ্ধার করে, শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। স্থানীয়দের দাবি, মঙ্গলবার সকালে এখানেই তাঁকে বিবস্ত্র অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। জিজ্ঞাসা করায় ওই মহিলা জানান, দু’জন তাঁর ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। স্থানীয়দের থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে চোপড়া থানার পুলিশ। মহিলাকে উদ্ধার করে, শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বীরভূমে প্রতিবাদ: রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাগাতার খুন, ধর্ষণ, অত্যাচারের ঘটনা উঠে আসছে। তা নিয়ে সম্প্রতি প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করে সিপিএম-এর (CPM) রাজ্য মহিলা সমিতি। বুধবার শান্তিনিকেতনের (Santiniketan News) বকুলতলা মোড়ে সিপিএম-এর রাজ্য মহিলা সমিতির সম্পাদিকা কনীনিকা ঘোষ, রাজ্য মহিলা সভানেত্রী অঞ্জু কর এবং কেন্দ্র কমিটির সদস্য দেবলীনা হেমব্রম-সহ অন্য নেতৃবৃন্দ বোলপুর শহরে মিছিল করে স্মারকলিপি জমা দেন। তাতে রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, আইন-শৃঙ্খলা এবং মহিলাদের নিরাপত্তা বিষয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানানো হয়। প্রশ্ন তোলা হয় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে।