(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Kolkata: পুরভোটের এক মাস পরেও রয়েছে হোর্ডিং, জানতে পেরেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার নির্দেশ ফিরহাদ হাকিমের
Kolkata News: এই বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে, ভোটপর্ব মিটলেই প্রার্থীদের সমর্থনে লাগানো হোর্ডিং সব খুলে ফেলতে হবে।
রুমা পাল, কলকাতা: কলকাতার পুরভোট মিটে (Kolkata Municipal Election) গেছে প্রায় মাস খানেক হল। কিন্তু এই এক মাস পরেও কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় রয়ে গেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের (Political Parties) প্রার্থীদের সমর্থনে দেওয়া হোর্ডিং (Hoarding)। অথচ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ রয়েছে, ভোট মিটলেই খুলে ফেলতে হবে সমস্ত হোর্ডিং ফ্লেক্স ইত্যাদি। বিষয়টি জানার পরই পুরসভার এক আধিকারিককে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Mayor Firhad Hakim)।
পুরভোট মিটেছে গত ১৯ ডিসেম্বর। পুরসভার দায়িত্বও হাতে নিয়েছে নতুন বোর্ড। কিন্তু একমাস পরে এখনও কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাচ্ছে হোর্ডিং। ভোটের সময় প্রার্থীদের সমর্থনে দেওয়া হোর্ডিং এখনও রয়ে গেছে। অথচ, রাজ্য নির্বাচন কমিশনের স্পষ্ট নির্দেশ রয়েছে, ভোটপর্ব মিটলেই প্রার্থীদের সমর্থনে লাগানো হোর্ডিং সব খুলে ফেলতে হবে।
কমিশনের নির্দেশ অমান্য হচ্ছে, এ খবর জানতে পেয়েই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ নিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
কলকাতা পুরসভা মেয়র ফিরহাদ হাকিমের কথায়, 'আমি আজই নির্দেশ দিচ্ছি সমস্ত হোর্ডিং খোলার।' এরপরই ফোন করে পুরসভার এক আধিকারিককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন মেয়র।
আরও পড়ুন: Kolkata: ট্রাফিক বিধি ভাঙার জরিমানা বাড়ল কয়েক গুণ, বিরোধিতায় সরব বাস-মিনিবাস-ক্যাব সংগঠন
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পুরভোট মেটার পর প্রার্থীরা যাতে দ্রুত হোর্ডিং খুলে ফেলেন, তার নির্দেশ ভোট শুরুর আগেই দেওয়া হয়েছিল।
অন্যদিকে রাজ্যে যে হারে করোনা বাড়ছে, সেই আবহে পুরভোট (Municipal Election) পিছনো যায় কি না তা জানতে চেয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে (State Election Commission) জানিয়েছিল হাইকোর্ট (Highcourt)। সূত্রের খবর, রাজ্য সায় দেওয়ার পরই কমিশনের তরফে জানানো হয় যে করোনার কারণে ৩ সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৪ পুরনিগমের ভোট। ২২ জানুয়ারির বদলে ১২ ফেব্রুয়ারি পুরভোট হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারি হবে ভোটের ফলপ্রকাশ।