![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Gaming App Fraud Case: আমির ঘনিষ্ঠ রুমেনকে আজই কোর্টে পেশ, কী কারণ দেখিয়ে হেফাজতে চাইবে ইডি ?
ED on Rumen: মোবাইল গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ডে, আমির খানের ঘনিষ্ঠ রুমেন আগরওয়ালকে গ্রেফতার করেছে ইডি । আজ কোর্টে পেশ করে কী কারণ দেখিয়েই রুমেনকে নিজেদের হেফাজতে চাইবে ইডি।
![Gaming App Fraud Case: আমির ঘনিষ্ঠ রুমেনকে আজই কোর্টে পেশ, কী কারণ দেখিয়ে হেফাজতে চাইবে ইডি ? Kolkata News Ed interrogate on Rumen Agarwal, will visit in court on Gaming App Fraud Case Gaming App Fraud Case: আমির ঘনিষ্ঠ রুমেনকে আজই কোর্টে পেশ, কী কারণ দেখিয়ে হেফাজতে চাইবে ইডি ?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/21/c925c443d1d23d71e7a9269bfe0c55ab1666330034555484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রকাশ সিন্হা, কলকাতা: মোবাইল গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ডে, আমির খানের ঘনিষ্ঠ রুমেন আগরওয়ালকে গ্রেফতার করেছে ইডি (ED)। বুধবার রাতভর তাঁর উল্টোডাঙার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১ কোটি ৬৫ লক্ষ টাকা বাজেয়াপ্ত করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। মিলেছে ৭ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের বিটকয়েন।
ইডি সূত্রে দাবি, বাইরের দেশেও আর্থিক লেনদেনে জড়িত ছিলেন রুমেন। অভিযোগ, বিভিন্ন ভুয়ো কল সেন্টার প্রতারণা করে যে টাকা গায়েব করত, তা বিভিন্ন রুটে সরিয়ে ফেলার কারবার করতেন রুমেন। আজ কোর্টে পেশ করে এই সব কারণ দেখিয়েই রুমেনকে নিজেদের হেফাজতে চাইবে ইডি। প্রসঙ্গত, মোবাইল গেমিং অ্যাপ প্রতারণা চক্রে নতুন চাঞ্চল্যকর দাবি ইডির। অভিযোগ, লকডাউনের সময় ওই অ্যাপ খুলে বাজার থেকে প্রচুর টাকা তুলে নেওয়ার পর একবছরের মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয় ই-নাগেটস। এর ছমাস পরই তদন্তকারীদের একাংশের বক্তব্য, এরপর নতুন অ্যাপ লঞ্চ করে প্রতারণা চলছিল। সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে অফিস ভাড়া করা হয়। কিন্তু ইডি সূত্রে খবর, ঠিকানা ধরে সেখানে গিয়ে আধিকারিকরা দেখেন সেখানে কোনও অফিস নেই। ভুয়ো ঠিকানা দিয়ে অফিস করা হয়েছে। তবে সম্ভবত সেখানে স্বয়ংক্রিয় সার্ভার ও কম্পিউটারের মাধ্যমে কারবার নিয়ন্ত্রণ করত বিদেশে থাকা প্রতারকরা।
আরও পড়ুন, 'বিরোধীরা ঘুগনিওয়ালা ক্যাডারদের চাকরি প্রার্থী হিসেবে পাঠিয়ে দিচ্ছে', বিস্ফোরক শান্তনু
পাশাপাশি আরও একটি বিষয় জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সম্ভবত নিজের কর্মচারীদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পাচার করত অভিযুক্ত ও ধৃত ব্যবসায়ী আমির খান। এবং প্রতি মাসে ভাড়া হিসেবে তাঁদের টাকা দেওয়া হত, এমনও জানা যাচ্ছে। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ভাড়া করেই গোটা প্রতারণা চক্র চলত, দাবি ইডি-র। কিন্তু কী ভাবে? কী ভাবেই বা কাজে লাগত নতুন অ্যাপ? জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। পাশাপাশি গাজিয়াবাদের যে বাড়ি থেকে অভিযুক্ত আমির খান গ্রেফতার হন, সেই বাড়ির মালকিনকে পরপর দু’ দিন ৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাঁর ভূমিকাও। ১০ সেপ্টেম্বর ইডির অভিযানে আমিরের বাড়ির খাটের নীচ ১৭ কোটি ৩২ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে ED।এরপর আমির ধরা পড়ার পর আরও ১৪ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকার ক্রিপ্টোকারেন্সির হদিশ পায় কলকাতা পুলিশ। আর ১২ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকার ক্রিপ্টোকারেন্সির খোঁজ পান তদন্তকারীরা। আমিরের আমিরির আরও কত নমুনা আছে? তারই খোঁজে আরও ৫টি জায়গায় অভিযান চালায় কলকাতা পুলিশ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)