![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Organ Donation : একের চোখে দুইয়ের দৃষ্টি, ১০ বছরের সন্তানের মৃত্যুর পর চোখ দান বাবা-মার, আলো ফুটল দুই জীবনে
Kolkata Organ Transplant: হাসপাতাল সূত্রে খবর, দুজনের প্রতিস্থাপনই সফল হয়েছে। খুব শীঘ্রই তাদের ছাড়া হবে।
![Organ Donation : একের চোখে দুইয়ের দৃষ্টি, ১০ বছরের সন্তানের মৃত্যুর পর চোখ দান বাবা-মার, আলো ফুটল দুই জীবনে Kolkata Organ Transplant Eye Donated after 10 year old death two people gets vission Organ Donation : একের চোখে দুইয়ের দৃষ্টি, ১০ বছরের সন্তানের মৃত্যুর পর চোখ দান বাবা-মার, আলো ফুটল দুই জীবনে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/03/aa71c5a1e19656a898a981f051df34d1169102993117152_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সন্দীপ সরকার, কলকাতা : কলকাতার বুকে ফের অঙ্গদানের নজির। ১০ বছরের সন্তানের মৃত্যুর পর চোখ দান করলেন বাবা-মা। তার ফলে, দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেল ২ জন। দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাওয়া কিশোরীর বাড়ি মালদার বৈষ্ণবনগর আর, বালকের বাড়ি বীরভূমের পাড়ুইয়ে।
চোখের জলে ভাসিয়ে, না ফেরার দেশে চলে গেছে সন্তান। একমাত্র ছেলের মৃত্যুর পর, তার চোখ দান করলেন বাবা-মা। আর তাতে গত রবিবার স্ক্রাব টাইফাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ওড়িশার রৌরকেলার বাসিন্দা ১০ বছরের হার্দিক রায়ের। তাঁর বাবা সেখানকার একটি কলেজের অধ্যাপক। তিনি দৃষ্টিশক্তিহীন। হার্দিকের মামার বাড়ি লেকটাউনে।
হার্দিকের বাবা সিদ্ধান্ত নেন মৃত সন্তানের চক্ষু দান করে, দৃষ্টিহীনের চোখে জ্যোতি ফেরাবেন। কলকাতার রিজিওনাল ইন্সটিটিউট অফ অপথালমোলজিতে একটি কর্নিয়া প্রতিস্থাপিত হয়েছে, মালদার বৈষ্ণবনগরের বছর ১৪-র কিশোরীর চোখে। পরিবারের দাবি, গত বছর ক্লাস সেভেনের এই ছাত্রী গাছে উঠেছিল ফল পাড়তে। গাছে একটি মৌচাক ছিল। মৌমাছি এসে কামড়ায় কিশোরীর ডান চোখে। সে গাছ থেকে পড়ে যায়। হুল বের করা গেলেও, ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে ওই কিশোরী।
দ্বিতীয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপিত হয়েছে, বীরভূমের পাড়ুইয়ের ক্লাস ফোরের ছাত্রের চোখে। পরিবার জানিয়েছে, গত বছরের ২২শে মার্চ পেনসিল ব্যাটারি নিয়ে খেলার সময়, তার সঙ্গে তার পেঁচিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ফেলে। ব্যাটারি ফেটে গুরুতর জখম হয় বাঁ চোখ। অস্ত্রোপচার করে ব্যাটারির টুকরো বের করা গেলেও, চোখ বাঁচানো যায়নি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, দুজনের প্রতিস্থাপনই সফল হয়েছে। খুব শীঘ্রই তাদের ছাড়া হবে।
কয়েক মাস আগেই নিজের মৃত্যু দিয়ে নয় নয় করে ছয় জনকে নতুন জীবন দিয়ে গিয়েছিলেন সোনাখালির তরুণ নীলশেখর মণ্ডল (২৩)। মরণোত্তর অঙ্গদান করে শরীরে একাধিক অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য দিয়ে যান তিনি। সর্বাধিক অঙ্গদানের নজিরও তৈরি হয়েছিল। যকৃৎ, বৃক্ক, হৃদযন্ত্র, ফুসফুস, চোখ, ত্বক এমনকি ক্ষুদ্রান্তও দান করে গিয়েছিলেন নীল। অন্য় রোগীর শরীরে সেগুলি প্রতিস্থাপন হয়।
আরও পড়ুন- বিরোধীদের ভাল ফল হওয়ায় বিডিওদের বদলি ! অভিযোগ ঘিরে রাজনৈতিক তরজা
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন
https://t.me/abpanandaofficial
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)