Mamata Banerjee: অনুমতি ছাড়া নিয়োগে ‘না’, অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে বড় সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রীর
Mamata Banerjee Job: টেন্ডারে স্বচ্ছতা আনতে ই-টেন্ডারে জোর দিতে আনা হবে নতুন নিয়ম, জানিয়েছেন মুখ্যসচিব। জোর কর্মসংস্থান তৈরিতেও।
![Mamata Banerjee: অনুমতি ছাড়া নিয়োগে ‘না’, অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে বড় সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রীর Mamata Banerjee says No to appointment without permission contractual appointment Mamata Banerjee: অনুমতি ছাড়া নিয়োগে ‘না’, অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে বড় সিদ্ধান্ত মুখ্যমন্ত্রীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/08/866bdbcda7ced34aa217ac40b51c85951662602993012223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সুমন ঘড়াই, কলকাতা: অর্থ দফতরের অনুমতি ছাড়া অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নয়। নবান্নর (Nabanna) পর্যালোচনা বৈঠকে কড়া নির্দেশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee)। পাশাপাশি টেন্ডারে স্বচ্ছতা আনতে ই-টেন্ডারে (E-Tender) জোর দিতে আনা হবে নতুন নিয়ম, জানিয়েছেন মুখ্যসচিব। জোর কর্মসংস্থান তৈরিতেও।
অনুমতি ছাড়া নিয়োগে ‘না’ মুখ্যমন্ত্রীর। অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের আগে নিতে হবে অর্থ দফতরের সবুজ সঙ্কেত। কড়া নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর। স্কুলে নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ ঘিরে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি।
এই প্রেক্ষিতে বুধবার নবান্নে বিভিন্ন দফতরের মন্ত্রী, আমলা ও জেলা প্রশানের আধিকারিকদের সঙ্গে পর্যালোচনা বৈঠকে বসেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্ন সূত্রে খবর, সেখানেই ক্যাজুয়াল বা কন্ট্রাকচুয়াল নিয়োগ নিয়ে কড়া নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন, বিধানসভার অ্যাডভাইসরি কমিটির বৈঠকে আমন্ত্রণ পার্থকে
মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী বলেন, "ক্যাজুয়াল বা কন্ট্রাকচুয়াল রিক্রুটমেন্ট অর্থ দফতরের অনুমতি ছাড়া করা যাবে না। বিভিন্ন প্রকল্পগুলির বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে। বৈঠকে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।" পাশাপাশি, টেন্ডার প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনতে আরও বেশি করে ই-টেন্ডারে জোর দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যসচিব। তিনি এও বলেন, "এবার থেকে টেন্ডার নিয়ে জটিলতা ও দুর্নীতির অভিযোগ থেকে স্বচ্ছতা আনতে আরও বেশি করে ই-টেন্ডারে জোর দেওয়া হবে। লোকাল বডির ক্ষেত্রে ১ লক্ষের উপর যে কোনও কাজে ই-টেন্ডার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।"
নবান্ন সূত্রে খবর, এদিনের বৈঠকে জোর দেওয়া হয় রাজ্যের রাজস্ব আদায়ে। পাশাপাশি, পুজোয় পুলিশি ব্যবস্থা জোরদার করা নিয়েও নির্দেশ দেওয়া হয়।
এদিকে, ডিএ নিয়ে টালবাহানা চলছেই। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বা মহার্ঘ ভাতা নিয়েও বারবার অভিযোগ উঠেছে। এই রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের ডিএ- কেন্দ্রের তুলনায় অনেক কম। প্রায় ৩১ শতাংশ ডিএ বকেয়া। নবান্ন সূত্রে দাবি, সরাসরি রাজ্য সরকারি চাকরির প্রায় ৪ লক্ষ পদ ফাঁকা রয়েছে। স্কুল, কলেজে শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীর শূন্যপদের সংখ্যা প্রায় ৩ লক্ষ। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগ হচ্ছে না। সরকারি কর্মীদের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা ৩ মাসের মধ্যে মিটিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। কিন্তু, মহার্ঘভাতা মেটানো তো দূর, আড়াই মাস পরে সেই রায় পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে ফের আদালতে যায় রাজ্য সরকার। তা নিয়েই ফের শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক চাপানউতোর।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)