Suvendu Adhikari: মোথাবাড়ি যাওয়ার অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে শুভেন্দু !
Suvendu On Mothabari On HC:মোথাবাড়ি যাওয়ার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে বিরোধী দলনেতা

কলকাতা: মোথাবাড়ি যাওয়ার অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে শুভেন্দু অধিকারী। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের দৃষ্টি আকর্ষণ। মামলা দায়েরের অনুমতি আদালতের। একজন বিধায়ক এবং নিরাপত্তারক্ষী নিয়ে যাওয়ার আবেদন। অন্যদিকে, মোথাবাড়িকাণ্ডের প্রতিবাদে,কাঁথিতে মিছিলের অনুমতি চেয়ে মামলা করে বিজেপি। ৩ এপ্রিল কাঁথিতে মিছিল করতে চায় বিজেপি। ২ এপ্রিল মামলার শুনানি। এর আগে মিছিলের অনুমতি বাতিল করে পুলিশ।
গত মাসে মালদার মোথাবাড়িতে যাওয়ার পথে সুকান্ত মজুমদারকে আটকাল পুলিশ। ১২ ফুটের ব্যারিকেডে বাধা পেয়ে সেখানেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে রইলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বাঁশের ব্যারিকেডের ওপর উঠে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন বিজেপি বিধায়ক থেকে নেতা-কর্মীরা। দোকান এবং গাড়িতে ভাঙচুর, রাস্তায় আগুন। বৃহস্পতিবার গন্ডগোলের পর থমথমে মালদার মোথাবাড়ি।এরই মধ্যে রবিবার আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করতে মোথাবাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি, সুকান্ত মজুমদার। কিন্তু মোথাবাড়ির প্রায় ৮ কিলোমিটার আগে, ইংরেজবাজারের সাদুল্লাপুরে আটকে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। এরপরই তৈরি হয়েছিল ধুন্ধুমার পরিস্থিতি। রবিবার সকালেই এখানে বাঁশের ব্যারিকেড তৈরি করে দিয়েছিল পুলিশ। একেবারে ড্রিল করে রাস্তা খুঁড়ে তৈরি করা হয়েছিল শক্তপোক্ত ব্যারিকেড। কার্যত দুর্গের চেহারা নিয়েছিল এলাকা।
সাদুল্লাপুরে মোট ২ টি ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছিল। পুলিশের গার্ডরেল দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল প্রথম ব্যারিকেড। সেই ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যান বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। এর ১৫-২০ মিটার দূরে প্রায় ১২ ফুটের দ্বিতীয় ব্যারিকেড তৈরি করেছিল পুলিশ। যে কাপড়ের দড়ি দিয়ে বাঁশের ব্যারিকেড বাঁধা হয়েছিল, ব্লেড দিয়ে সেই দড়ি কেটে ফেলার চেষ্টা করেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। আগুন জ্বালিয়ে কাপড়ের দড়ি পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টাও করেছিলেন তাঁরা। ব্যারিকেডের অপর প্রান্তে দাঁড়িয়ে মোবাইলে ভিডিও রেকর্ডিং করতে থাকে পুলিশ।
বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেছিলেন, 'কোনও প্ররোচনায় পা দেবেন না। আমরা ব্যারিকেড ভাঙতে আসিনি। এরপরই ব্যারিকেডের সামনে বসে পড়েন সুকান্ত মজুমদার সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারা।বাঁশের ব্যারিকেডে উঠে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। সুকান্ত আরও বলেছিলেন, প্রত্যেক পুলিশের একটা নাম লেখা ব্যাজ থাকে। আজকে দেখুন সবাই ছেড়ে এসছে। বাপের দেওয়া নামটা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই পুলিশকে কতটা নপুংশক তৈরি করেছে যে বাপের দেওয়া নামটা পর্যন্ত লুকিয়ে রাখতে হচ্ছে। হিন্দুদের মনটা পুড়ে গেছে, বুকটা পুড়ে গেছে সেটা কীভাবে পরিষ্কার করবেন? সেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতদিন গদিতে বসে আছে, এই মন কোনওদিনও পরিষ্কার হবে না। হিন্দুরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়াবে না।'
আরও পড়ুন, মাছ নয়, নদী থেকে উঠে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে কার্তুজ ! ঘনীভূত রহস্য উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে..
(খবরটি সম্প্রতি ব্রেক করা হয়েছে। বিস্তারিত কিছুক্ষণ পরই দেওয়া হচ্ছে। একটু পরে রিফ্রেশ করুন। জেলা থেকে শহর, দেশ, বিদেশ, বিনোদন থেকে খেলা, বিজ্ঞান থেকে প্রযুক্তি সহ অন্যান্য সমস্ত খবরের আপডেটের জন্য দেখতে থাকুন এবিপি আনন্দ ও এবিপি লাইভ)























