Murshidabad Chaos: তৃণমূলের মদতেই মুর্শিদাবাদে অশান্তি, রিপোর্ট উল্লেখ করে দাবি বিজেপির
Murshidabad News Update: সংবাদসংস্থা ANI সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদের দাঙ্গা প্রসঙ্গে রিপোর্টে বলা হয়েছে, একজন গ্রামে এসে দেখে গেছিল, কোন কোন বাড়িতে হামলা হয়নি।

কলকাতা: মুর্শিদাবাদের অশান্তি (Murshidabad Chaos) নিয়ে হাইকোর্টে বিস্ফোরক রিপোর্ট জমা দিল তিন সদস্য়ের বিশেষ তদন্তকারী দল। সংবাদসংস্থা ANI-সূত্রে দাবি, ওই রিপোর্টে লেখা হয়েছে, হামলা হয়েছিল স্থানীয় কাউন্সিলেরর নেতৃত্বে, এবং আগাগোড়া নিষ্ক্রিয় ছিল পুলিশ।
কি উল্লেখ করা হয়েছে?
সংবাদসংস্থা ANI সূত্রে খবর, মুর্শিদাবাদের অশান্তি প্রসঙ্গে রিপোর্টে বলা হয়েছে, একজন গ্রামে এসে দেখে গেছিল, কোন কোন বাড়িতে হামলা হয়নি। তারপর হামলাকারীরা আবার এসে সেই বাড়িগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয়। বাড়ির সমস্ত কাপড় কেরোসিন তেল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার ফলে মহিলাদের গায়ে দেওয়ার মতো কাপড়টুকুও অবশিষ্ট ছিল না। আগুন যাতে না নেভানো যায়, সেজন্য় জলের কানেকশন কেটে দিয়েছিল হামলাকারীরা।
হাইকোর্টের তৈরি যে তিন সদস্য়ের কমিটি এই রিপোর্ট দিয়েছে, তাতে রয়েছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের রেজিস্ট্রার (আইন) যোগিন্দর সিংহ, ওয়েস্ট বেঙ্গল লিগাল সার্ভিস অথরিটির মেম্বার সেক্রেটারি সত্য অর্ণব ঘোষাল এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল জুডিশিয়াল সার্ভিসের রেজিস্ট্রার সৌগত চক্রবর্তী। এই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে বিজেপির মিডিয়া সেলের প্রধান অমিত মালব্য় এক্স হ্য়ান্ডলে লিখেছেন, আসল সত্য়িটা হল, সংবেদনশীল সীমান্তবর্তী জেলায় হিন্দুদের জনসংখ্যাগত বিপর্যয় ঘটানোর জন্য়ই মুর্শিদাবাদের দাঙ্গা সংগঠিত করেছিল তৃণমূল। মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় যে বারবার দাবি করছিলেন, 'বহিরাগতরা' (হিংসা) এর জন্য় দায়ী, এই রিপোর্ট তা নস্য়াৎ করছে। বিধায়কও উপস্থিত ছিলেন। তিনি তাণ্ডব দেখেন, তারপর চলে যান। তার পরের দিনও তাণ্ডব চলে।
This may be the most damning indictment yet of the Mamata Banerjee-led TMC. The report on the Murshidabad riots squarely blames her party — and its elected representatives, including the local councillor and MLA — for abetting the violence and doing nothing to control the… pic.twitter.com/urrw2yon3t
— Amit Malviya (@amitmalviya) May 21, 2025
এবিষয়ে বিজেপি সাংসদ সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, "খুব স্পষ্ট হয়ে গেছে, হিংসার ধরন যা-ই হোক, রাজনীতির ধরন যা-ই হোক, আক্রমণ শুধুমাত্র হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপরই হয়েছে। পহেলগাঁওয়ে খুঁজে খুঁজে হিন্দুদের খুন করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদে খুঁজে খুঁজে হিন্দুদের ঘর, সম্পত্তি এবং (হিন্দু) লোকদের মারার চেষ্টা করা হয়েছে।''






















