(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Rajarhat: ভাঙড়ের বাসিন্দার দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ! শিউরে উঠল রাজারহাটবাসী
Rajarhat Incident: রাজারহাট গাঁড়াগড়িতে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য।যুবক কোথাকার বাসিন্দা সকাল থেকেই খোঁজ চালাচ্ছিল পুলিশ। অবশেষে খোঁজ মিলেছে।
রঞ্জিত সাউ, কলকাতাঃ শনিবার সকালে রাজারহাট (Rajarhat) গাঁড়াগড়িতে অজ্ঞাত পরিচয় যুবকের মৃতদেহ (Dead body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য। আজ সকাল বেলায় স্থানীয়রা প্রথম দেখতে পায় মৃতদেহ পড়ে আছে। খবর দেওয়া হয় রাজারহাট থানার পুলিশকে। পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করেছে। মৃতদেহের শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে কিনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইতিমধ্যেই ওই যুবকের দেহ ময়নাতদন্তে (Autopsy) পাঠানো হয়েছে। তবে যুবক কোথাকার বাসিন্দা সকাল থেকেই খোঁজ চালাচ্ছিল পুলিশ। অবশেষে খোঁজ মিলেছে।
আরও পড়ুন, শুধু দেশ নয়, বাংলার সঙ্গেও বিশেষ সংযোগ ছিল তাঁর: শিনজোর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ মমতার
অজ্ঞাত পরিচয় যুবকের পরিচয় মিলেছে
পুলিশ সূত্রে খবর, রাজারহাট গাঁড়াগড়িতে উদ্ধার হওয়া ওই মৃত যুবকের নাম ইয়ারুল মোল্লা। আনুমানিক বয়েস ৩৫ বছর। বাড়ি ভাঙড় থানা এলাকার বড়ালি গ্রামে। ইতিমধ্যেই ওই মৃত যুবকের দেহ ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। তবে ইয়ারুলের শরীরে আঘাতের চিহ্ন আছে কিনা তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলেই জানা যাবে। তবে কীভাবে তাঁর মৃত্যু হল, কেউ কি তাঁকে খুন করে রাজারহাট গাঁড়াগড়িতে ফেলে দিয়ে গিয়েছে, নাকি ভাঙড় থানা এলাকার বড়ালি গ্রামের ওই যুবক কোনও কাজে সূত্রে রাজারহাটে এসেছিলেন, এনিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠেছে। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
বেশির এলাকাই শুনশান, ভোরের আলোয় মৃত দেহ চোখে পড়ে স্থানীয়দের
প্রসঙ্গত, এমনিতেই রাজরহাট-নিউটাউনে বসতি গড়ে উঠলেও হাউজিং কমপ্লেক্স থাকার দরুন, কেউ কারও মুখ খুব একটা দেখে না। রাতের বেলা তো কথাই নেই। বেশির এলাকাই শুনশান। শুধু নীল সাদা আলোর মাঝে হুড়হুড়িয়ে গাড়ি চলছে। রাতে তো বোঝার উপায়ই নেই। আওয়াজ যে খুব পৌছবে তেমনও নয়। সকালেও ওই এলাকা অফিস টাইম ছাড়া কম বেশি শুনশান থাকে। তবে গাঁড়াগড়িতে লোকজন কমবেশি থাকে। ভোরের আলো ফুঁটতেই রাজারহাট গাঁড়াগড়িতে এদিন ওই মৃত যুবকের দেহ চোখে পড়ে স্থানীয়দের।