![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Saigal Hossain : 'নতুন তথ্য মিলেছে', খারিজ সায়গল হোসেনের জামিনের আর্জি
CBI on Saigal : তেমন কোনও অগ্রগতি তদন্তে হচ্ছে না, এই দাবি করে জামিনের আবেদন জানান সায়গল হোসেনের আইনজীবী
![Saigal Hossain : 'নতুন তথ্য মিলেছে', খারিজ সায়গল হোসেনের জামিনের আর্জি Saigal Hossain's bail plea rejected at Asansol Special CBI court Saigal Hossain : 'নতুন তথ্য মিলেছে', খারিজ সায়গল হোসেনের জামিনের আর্জি](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/06/29/e86fb7fef02d972b34b03a7679d92d09_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের (Saigal Hossain) জামিনের আর্জি খারিজ হয়ে গেল আসানসোলের (Asansol) বিশেষ সিবিআই আদালতে। কেস ডায়রি দেখিয়ে এই মামলায় নতুন তথ্য পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি করে সিবিআই (CBI)। নতুন পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এই মামলায় জেলে গিয়ে সায়গলকে জেরা প্রয়োজন বলে আদালতে জানায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। অন্যদিকে, তেমন কোনও অগ্রগতি তদন্তে হচ্ছে না, এই দাবি করে জামিনের আবেদন জানান সায়গল হোসেনের আইনজীবী। যদিও সেই আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত। মামলার পরবর্তী শুনানি ২২ জুলাই।
কী অভিযোগ সায়গলের বিরুদ্ধে ?
গরুপাচারকাণ্ডের তদন্তে সিবিআইয়ের জালে সায়গল। সিবিআই সূত্রের দাবি, অনুব্রত মণ্ডলের বেশ কিছু সম্পত্তি সায়গলের কাছে রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
আরও পড়ুন ; গরু পাচারের টাকায় মামাদের নামে সম্পত্তি কিনেছিলেন সায়গল! অনুব্রতর দেহরক্ষীর ৬ মামাকে তলব CBI-এর
মুর্শিদাবাদের ডোমকলের বাসিন্দা সায়গলের বেশ কিছু বেনামি সম্পত্তি রয়েছে বলে অভিযোগ। এক জন দেহরক্ষীর কীভাবে এতগুলো বাড়ি হতে পারে তা জানতে এর আগে ডোমকলে পৌঁছে গিয়েছিলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। বেশ কিছু নথিপত্রও বাজেয়াপ্ত করা হয়।
রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল পদে কর্মরত সায়গল হোসেনের বাড়ি ডোমকল পুরসভা এলাকার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে। স্থানীয়দের দাবি, তাঁর বাবাও পুলিশের SI হিসাবে কর্মরত ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পরে পুলিশে চাকরি পেয়েছিলেন সায়গল। কিন্তু অনুব্রতর রক্ষী নিযুক্ত হওয়ার পরই তাঁর অবস্থা বদলাতে শুরু করে।
সায়গলের স্ত্রী প্রাইমারি স্কুলে চাকরি পান। আত্মীয়দের নামেও সায়গলের একাধিক সম্পত্তি রয়েছে বলে অভিযোগ। সিবিআই সূত্রের দাবি, অনুব্রত কোথায় যেতেন, কাদের সঙ্গে দেখা করতেন, সেখানে কী কথা হত, তা নিয়ে সায়গলের কাছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলতে পারে।
গরু পাচার মামলায় সম্প্রতি সায়গলকে জেরার জন্য ডেকে পাঠায় সিবিআই। জানা যায়, গরু পাচারচক্রে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় ছিলেন সায়গল। সেই বাবদ মোটা টাকা কমিশন পেতেন তিনি। সেই টাকাতেই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হন। একনাগাড়ে ম্যারাথন জেরার পর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
এদিকে গরু পাচারকাণ্ডে সিবিআইয়ের নজরে আসে সায়গল হোসেনের ছয় মামার সম্পত্তি (Saigal Hossain)। এর আঘে সায়গলের ছয় মামাকেই তলব করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। সিবিআই-এর তলব পেয়ে নিজাম প্যালেসে যান তিন মামা। তাঁদের দু'ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জেরা করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)