SSC Case Update: এসএসসি মামলায় উপদেষ্টা কমিটির সদস্যদের সিবিআই অফিসে যেতে নির্দেশ আদালতের
ডিসি সেন্ট্রালকে নির্দেশ হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের। বাকি দু’জনকে বিধাননগরের পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ। দুপুর ৩টের মধ্যে নিয়ে যেতে নির্দেশ।
সৌভিক মজুমদার, কলকাতা: এসএসসি (SSC Case Update) মামলায় এস আচার্য ও পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়কে সিবিআই (CBI) অফিসে নিয়ে যেতে নির্দেশ। দুপুর ২টোর মধ্যে সিবিআই (CBI)অফিসে নিয়ে যেতে নির্দেশ। ডিসি সেন্ট্রালকে নির্দেশ হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের। বাকি দু’জনকে বিধাননগরের পুলিশ কমিশনারকে (Bidhannagar Police Commissioner) নির্দেশ সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ। দুপুর ৩টের মধ্যে নিয়ে যেতে নির্দেশ। স্থগিতাদেশ চেয়ে এবার প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ। দুপুর ১টায় আসতে নির্দেশ প্রধান বিচারপতির (Chief Justice), সেই সময় হবে সিদ্ধান্ত।
উপদেষ্টা কমিটির সদস্যদের সিবিআই দফতরে যাওয়ার নির্দেশ: সিঙ্গল বেঞ্চের তরফে আজ আরও একবার বলা হয়েছে, উপদেষ্টা কমিটির যে ৪ জন সদস্য রয়েছেন তাঁদের দুপুর ২টো এবং ৩টে এই সময়ের মধ্যে সিবিআই দফতরে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এস আচার্য এবং পিকে বন্দ্যোপাধ্য়ায় দুপুর ২টোর মধ্যে সিবিআইয়ের নিজাম প্যালেসের দফতরে হাজির হবেন। তাঁদের উপস্থিতি সুনিশ্চিত করবেন ডিসি সেন্ট্রাল। এর পাশাপাশি বলা হয়েছে, বাকি দুই সদস্যকে উপস্থিত হতে হবে দুপুর ৩টের মধ্যে। তাঁদের উপস্থিতি নিশ্চিত করবেন বিধাননগরের কমিশনার। এই নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আর এই নির্দেশের পরই সংশ্লিষ্টদের আইনজীবী প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন জানিয়েছে। ৪ জনকে দুপুর ১টায় যেতে বলেছেন প্রধান বিচারপতি।
মামলা থেকে সরলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন: অন্যদিকে, SSC-র ১০টি মামলা থেকে সরে দাঁড়ালেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে সরে দাঁড়ালেন তিনি। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি পদে ও নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগের মামলা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি। আজই তাঁর বেঞ্চে SSC-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানি ছিল। এর আগে SSC’র গ্রুপ D’তে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত ৫টি মামলায় CBI অনুসন্ধানের নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কিন্তু, ৪টি নির্দেশের ওপরই স্থগিতাদেশ দেয় বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ।এরপরই সিঙ্গল বেঞ্চের হাত বেঁধে দেওয়া হচ্ছে কেন, এই বিস্ফোরক প্রশ্ন তুলে সুপ্রিম কোর্ট ও কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিদের চিঠি দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।