![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Primary Recruitment Update: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে মান্যতা শীর্ষ আদালতের, জট কাটল ২০২২-এর প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায়
Primary Recruitment Panel : ২০২২-এর সেপ্টেম্বরে প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল রাজ্য
![Primary Recruitment Update: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে মান্যতা শীর্ষ আদালতের, জট কাটল ২০২২-এর প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় Supreme Court green signals on for panel release of 2022 Primary Recruitment Primary Recruitment Update: বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে মান্যতা শীর্ষ আদালতের, জট কাটল ২০২২-এর প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায়](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/01/29/0541d4cae812358b073e369f038f3c1e1706524867475170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : জট কাটল ২০২২-এর প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় । বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেই মান্যতা দিল সুপ্রিম কোর্ট। ২০২২-এর প্যানেল প্রকাশে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নিল দেশের শীর্ষ আদালত। অর্থাৎ, প্রাথমিকে প্যানেল প্রকাশে সবুজ সঙ্কেত মিলল। প্যানেল প্রকাশে আর বাধা থাকল না পর্ষদের।
২০২২-এর সেপ্টেম্বরে প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল রাজ্য। প্রথম বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যাঁরা ডিএলএডের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন, তাঁরাও নিয়োগে অংশ নিতে পারবেন। পর্ষদের ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। যদিও ২০২২-এর সেপ্টেম্বরে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তেই মান্যতা দেন।
২৯ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এরপর ২০২৩-এর এপ্রিলে ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
মৃত্যুর পর নিয়োগ-পত্র!
সম্প্রতি ৬৬ জনের কাছে এসেছে প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগপত্র। প্রশিক্ষণ থাকা সত্ত্বেও এঁদের প্রাইমারি স্কুলে চাকরি মেলেনি বাম আমলে ! প্যানেলই বাতিল হয়ে গিয়েছিল ! কারও বয়স ৬৫, কারও ৭১। কারও আবার মৃত্যু হয়েছে।
কেউ ৬৫, কেউ ৭১। কেউ আবার বয়সের হিসেব-নিকেশের পাঠ চুকিয়ে যাত্রা করেছেন পরপারে। আর এখন ধূমকেতুর মতো তাঁদের ঘরেই কড়া নেড়েছে প্রাথমিকের নিয়োগপত্র !
অভিযোগ, প্রশিক্ষণ থাকা সত্ত্বেও প্রাইমারি স্কুলে চাকরি মেলেনি বাম আমলে! প্যানেলই বাতিল হয়ে গিয়েছিল! তারপর, মাঝে দীর্ঘ আইনি লড়াই। শেষমেশ ৬৬ জনের কাছে এসেছে প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগপত্র।
১৯৮৩ সাল। রাজ্যে তখন বাম সরকার। প্রাথমিক নিয়োগের প্যানেল বাতিল সংক্রান্ত মামলা শুরু হয় কলকাতা হাইকোর্টে।গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২০ ডিসেম্বর ৬৬ জন চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগের নির্দেশ দেয় আদালত।
সূত্রের খবর, এদের নিয়োগ কার্যকর হয়েছে ২০১৪ সালের ১৮ অগাস্ট থেকে।
২০২৩-এর ২০ ডিসেম্বরের নির্দেশে দেখা যাচ্ছে, ২০১৬-র ২৫ জানুয়ারি বিচারপতি সৌমেন সেন হুগলি জেলা প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিলকে এই ৬৬ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দেয়। রায়ের কপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, হুগলি জেলা প্রাথমিক স্কুল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ও সকুল শিক্ষা কমিশনারের গা-ছাড়া দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের ফল ভুগেছেন এই মামলাকারীরা।
এবিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবীদের একাংশের দাবি, ২০১৪ সালে এই ব্যক্তিদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।
নির্দেশ না মানায় আদালত অবমাননার মামলা হয় রাজ্য সরকার ও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ মামলাকারীদের বয়স ও শিক্ষাগত যোগ্যতার নথি জমা দিতে বললে, তাঁরাও তা জমা দেননি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)