![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Kunal Ghosh: মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করল তৃণমূল
TMC Accepted Kunal Resignation: মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করল তৃণমূল: সূত্র। শুধু কর্মী হিসেবেই থাকতে চাই, সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট কুণালের।তবে..
![Kunal Ghosh: মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করল তৃণমূল TMC accepted Kunal Ghosh s resignation as Spokesperson Kunal Ghosh: মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করল তৃণমূল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/03/02/452d4844c7c4ed0d8e619dab810d41191709393401695484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: লোকসভা ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে যখন বঙ্গ সফরে ঝড় তুলছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi), ঠিক তখনই বাংলার রাজনীতির আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)। বিষয় তাঁর ইস্তফা পত্র জমা নিয়ে। এদিকে স্বাভাবিকভাবেই ইস্তফা পত্র আদৌ গ্রহণ করা হবে কিনা ? এই প্রশ্নের জল্পনার মধ্যে এল সূত্র মারফত খবর।মুখপাত্র পদে কুণাল ঘোষের ইস্তফাপত্র গ্রহণ করল তৃণমূল: সূত্র।
তবে রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদে কুণালের ইস্তফা এখনও গৃহীত হয়নি: সূত্র। 'রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদ থেকেও ইস্তফাপত্র গ্রহণ করা হোক'। দলীয় পদে থাকতে না চেয়ে আর্জি কুণাল ঘোষের। শুধু কর্মী হিসেবেই থাকতে চাই, সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট কুণালের। তৃণমূল নেত্রী ও অভিষেকের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠিয়েছিলেন কুণাল ঘোষ (Kunal Ghosh)।
আচমকা তৃণমূলের দু'টি পদে ইস্তফা দিয়ে, সোশাল মিডিয়া হ্য়ান্ডল থেকে রাজনৈতিক পরিচয় মুছে দেন কুণাল ঘোষ। কুণাল ঘোষ বলেন, আমি পার্টিতে মিসফিট, তাই রিজাইন করলাম। শুক্রবার রাজ্য় সরকারের দেওয়া নিরাপত্তাও ফিরিয়ে দেন তিনি। লোকসভা ভোটের মুখে তাঁর এই সিদ্ধান্ত ঘিরে রাজ্য় রাজনীতিতে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা। সূত্রের দাবি, ঘনিষ্ঠ মহলে কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, দলের হয়ে প্রতিনিয়ত তাঁকে পারফর্ম করতে হয়। তবে, সেই অনুযায়ী সম্মান তিনি পাচ্ছেন না। এনিয়ে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছে বিরোধীরাও।
মূলত লোকসভা ভোটের মুখে, নরেন্দ্র মোদির রাজ্য় সফরের দিনই, বড় পদক্ষেপ নেন কুণাল ঘোষ। আচমকাই তৃণমূলের রাজ্য় সাধারণ সম্পাদক এবং মুখপাত্রের পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি।মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এবং অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে হোয়াটসঅ্য়াপ করে জানিয়ে দেন পদত্য়াগের কথা।এখানেই শেষ নয়, সোশাল মিডিয়া অ্য়াকাউন্ট থেকে মুছে দেন সমস্ত রাজনৈতিক পরিচয়। তৃণমূলের মুখপাত্রদের হোয়াটসঅ্য়াপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে যান।সেই সঙ্গে শুক্রবার তিনি ফিরিয়ে দেন রাজ্য় সরকারের দেওয়া নিরাপত্তাও। একের পর এক, এমন সব সিদ্ধান্ত ঘিরে, স্বাভাবিকভাবেই রাজ্য় রাজনীতিতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে,আচমকা তৃণমূলের সমস্ত পদ থেকে কুণাল ঘোষের ইস্তফার কারণ কী? কেনই বা রাজ্য় সরকারের দেওয়া নিরাপত্তা ফিরিয়ে দিলেন তিনি?
আরও পড়ুন, কাঁথি লোকসভায় বিজেপির প্রার্থী শুভেন্দুর ভাই, বাংলার ২০টি আসনে প্রার্থী কারা ?
এদিন এক্স হ্য়ান্ডলে কুণাল ঘোষ লেখেন,আমি তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র পদে থাকতে চাইছি না। সিস্টেমে আমি মিসফিট। সূত্রের দাবি, ঘনিষ্ঠ মহলে কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন,দলের হয়ে প্রতিনিয়ত তাঁকে ব্য়াটিং করতে হয়। পারফর্ম করতে হয়। অনেক কিছু বলতে হয়। কিনতু, সেই অনুযায়ী সম্মান তিনি পাচ্ছেন না।১০ তারিখ তৃণমূলের ব্রিগেড সমাবেশের জন্য় বৃহস্পতিবার উত্তর কলকাতায় প্রস্তুতি বৈঠক ছিল। উত্তর কলকাতার বাসিন্দা এবং তৃণমূল নেতা হয়েও সেখানে ডাক পাননি কুণাল ঘোষ।শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি এবং তমলুকেও তৃণমূলের প্রস্তুতি বৈঠক ছিল। পূর্ব মেদিনীপুরে তৃণমূলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কুণাল ঘোষ সেখানেও ডাক পাননি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)