WB Covid 19: কোভিডে মৃত্যু শূন্য হওয়ার ২৪ ঘন্টা পেরোতেই ফের করোনায় বলি রাজ্যে
WB Covid 19 Bulletin Updates: কোভিডে মৃত্যু শূন্য হওয়ার ২৪ ঘন্টা পেরোতে না পেরোতেই ফের করোনায় বলি রাজ্যে।
কলকাতাঃ তীরের বেগে নামল কোভিড গ্রাফ, কিন্তু কোভিডে মৃত্যু শূন্য হওয়ার ২৪ ঘন্টা পেরোতে না পেরোতেই ফের করোনায় বলি রাজ্যে। রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা (Covid Postive) অনেকটাই কমেছে। রাজ্য কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, (WB Covid Bulletin) গত ২৪ ঘন্টায় সারা বাংলায় কোভিডে সংক্রমিত হয়েছেন ১৭৫ জন । যেখানে গত ৪৮ ঘন্টায় কোভিডে আক্রান্তের সংখ্য়া ছিল ২৭০ জন এবং গত ৭২ ঘন্টায় ৪৭৯ জন।
WB COVID-19 Daily Health Bulletin: 16 August 2022. A detailed snapshot of all relevant details on COVID-19 in WB. Keep checking.
— Department of Health & Family Welfare, West Bengal (@wbdhfw) August 16, 2022
পশ্চিমবঙ্গ কোভিড-১৯ দৈনিক স্বাস্থ্য বুলেটিন: ১৬ আগস্ট ২০২২। পশ্চিমবঙ্গের কোভিড-১৯ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পেতে নজর রাখুন।#BengalFightsCorona pic.twitter.com/WJJ3ymjQmA
রাজ্য কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় হোম আইসোলেশনের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ১৪৮ জন। গত ২৪ ঘন্টায় কোভিডে হোম আইসোলেশনের সংখ্যা হয় ৪ হাজার ৬৪৮ জন। পাশাপাশি কমল পজিটিভিটি রেটও বাংলায়। গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় পজিটিভিটি রেট ছিল (Positivity Rate) ৪.২৯ শতাংশ। কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় তা হয় ৩.৪৮ শতাংশ। তবে গত ৪৮ ঘন্টা আগে সুখবর দিয়েছিল বাংলার স্বাস্থ্য দফতর। গত ৪৮ ঘন্টা আগে কোভিডে মৃত্যু শূন্য হয়েছিল সারা বাংলা। কিন্তু গত ২৪ ঘন্টায় ফের করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১ জনের।
আরও পড়ুন,'গরুপাচারে দায় ঝেড়ে ফেলার চেষ্টা', নাম ধরে ধরে অনুব্রতকে জেরা সিবিআই-র
প্রসঙ্গত, রাজ্যে কোভিডের প্রথম বর্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষের ঢেউ অবধি সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল দ্বিতীয় বর্ষ। কারণ ফুসফুসে সংক্রমণ হয়ে সবথেকে বেশি ভয়াবহতা দেখা দিয়েছিল সেবছরই। কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে উৎকণ্ঠা থেকে শুরু করে হুড়োহুড়ি সবই ছিলব। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সুযোগ যেমন অনেকে পাননি। তেমনই অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে বাড়িও ফিরতে পারেননি। তারপর কোভিড বিধির জেরে প্রিয় জনের বিয়োগে, শেষ দেখাটাও দেখতে পারেনি পরিবার। কারণ সংক্রমণের ভয়াবহতা ছড়িয়েছিল সর্বত্র। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ওমিক্রণে পজিটিভ ব্যাক্তিরা সেহারে প্রাণ হারাননি। অর্থাৎ দ্বিতীয় ঢেউয়ের থেকে পজিটিভ কেস বেশি হলেও, মৃত্যুর হার কম ছিল অনেকটাই। তবুও চটুর্থ ঢেউ নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বেড়েছে।