WBBPE: কেউ পেয়েছেন ১০৯ শতাংশ, কেউ ১০০ ; পূর্ণমানের চেয়েও বেশি প্রাপ্ত নম্বর !
TET Marks: আদালতের নির্দেশে ২০১৪ টেট উত্তীর্ণ প্যানেলভুক্তদের ব্রেক আপ প্রকাশ পর্ষদের। সেই তালিকাতেই উঠল নম্বর বিতর্ক। ভুল মেনে সংশোধনের আশ্বাস প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের।
![WBBPE: কেউ পেয়েছেন ১০৯ শতাংশ, কেউ ১০০ ; পূর্ণমানের চেয়েও বেশি প্রাপ্ত নম্বর ! WBBPE is in controversy agian Higher secondary marks are more than full marks WBBPE: কেউ পেয়েছেন ১০৯ শতাংশ, কেউ ১০০ ; পূর্ণমানের চেয়েও বেশি প্রাপ্ত নম্বর !](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/11/29/32cde61298a893491f52b8e28119bdf2166971585745451_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, কলকাতা: প্রাথমিক টেটে (Primary TET) প্রাপ্ত নম্বর পূর্ণমানের চেয়ে বেশি। কেউ পেয়েছেন ১০৯ শতাংশ। কেউ পেয়েছেন ১০০ শতাংশ নম্বর। প্রশ্ন ‘ফাঁস’ বিতর্কের মধ্যেই নতুন বিতর্কে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (West Bengal Board Of Primary Education)। আদালতের (Calcutta High Court) নির্দেশে ২০১৪ টেট (TET) উত্তীর্ণ প্যানেলভুক্তদের ব্রেক আপ প্রকাশ পর্ষদের। সেই তালিকাতেই উঠল নম্বর বিতর্ক। ভুল মেনে সংশোধনের আশ্বাস প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের।
প্রাপ্ত নম্বর পূর্ণমানের চেয়ে বেশি: বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের (West Bengal Board Of Primary Education)। ২০১৪ টেট (TET) উত্তীর্ণ যাঁরা প্যানেলভুক্ত হয়েছিলেন তাঁদের প্রত্যেকের নম্বরের ব্রেক আপ প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছিল, আদালত। সেই নির্দেশ মেনে গতকাল রাতে সংশ্লিষ্টদের নম্বরের ব্রেক আপ প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁরা কোন কোন ক্ষেত্রে অর্থাৎ, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক স্তর, ট্রেনিং, ইন্টারভিউতে কত নম্বর পেয়েছেন, তার বিস্তারিত তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। উচ্চ মাধ্যমিকে ১০ শতাংশের মধ্যে ১০ পেয়েছেন, কেউ আবার ১০.৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন। অর্থাৎ পূর্ণ মানের চেয়েও বেশি পেয়ে গিয়েছেন, বহু ছাত্রছাত্রী। কিন্তু উচ্চ মাধ্যমিকের ইতিহাসে পুরো নম্বর বা পূর্ণ মানের চেয়ে বেশি নম্বর পাওয়ার রেকর্ড নেই। এই নম্বর নিয়ে তৈরি হয়েছে। ভুল মেনে নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ভুল সংশোধনের আশ্বাস দিয়েছে।
বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না: নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ ঘিরে ইতিমধ্যেই সরগরম রাজ্য রাজনীতি। প্রাথমিকে শিক্ষকতার জন্য D.EL.ED থাকা বাধ্যতামূলক। সোমবার থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে চূড়ান্ত বর্ষের পরীক্ষা। আর সেখানেই, বজ্র আঁটুনির মধ্যেই, প্রথম দিনেই ফস্কা গেরোর অভিযোগ ওঠে। এদিন ১৬০টি পরীক্ষাকেন্দ্রে দুপুর ১২টায় একই সঙ্গে শুরু হয় পরীক্ষা। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৪৬ হাজার। অভিযোগ, পরীক্ষা শুরুর আগেই প্রশ্নপত্রের কিছু অংশের প্রতিলিপি ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। পরীক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে যাঁরা যুক্ত, তাঁদের দিকেই আঙুল তোলে পর্ষদ। আর প্রশ্ন ফাঁসের এই অভিযোগের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের বিতর্কে। পর্ষদের স্বচ্ছতা রীতিমতো প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)