এক্সপ্লোর
Advertisement
হার মেনে নিয়েছে বিজেপি: শ্রীরামপুরে মোদির বক্তব্যের প্রেক্ষিতে কটাক্ষ কংগ্রেসের
'বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে তৃণমূলের ৪০ বিধায়ক, নির্বাচনে বিজেপি জিতলেই দল ছাড়বেন তাঁরা', নরেন্দ্র মোদির এই মন্তব্যের কড়া জবাব দেয় বিরোধী শিবির। কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সূরজেওয়ালা একটি টুইটে লেখেন, 'লোকসভা নির্বাচনের চার দফা হয়ে যাবার পর বিজেপি হার স্বীকার করে নিয়েছে।'
নয়াদিল্লি: সোমবার শ্রীরামপুরের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মন্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।এবার সেই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা করলেন সারা দেশের বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতারা। 'বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে তৃণমূলের ৪০ বিধায়ক, নির্বাচনে বিজেপি জিতলেই দল ছাড়বেন তাঁরা', নরেন্দ্র মোদির এই মন্তব্যের কড়া জবাব দেয় বিরোধী শিবির। কংগ্রেস মুখপাত্র রণদীপ সূরজেওয়ালা একটি টুইটে লেখেন, 'লোকসভা নির্বাচনের চার দফা হয়ে যাবার পর বিজেপি হার স্বীকার করে নিয়েছে।'
मोदी जी ने दावा किया है कि वो तृणमूल कांग्रेस के 40 विधायकों से संपर्क साधे हुए है।
क्या ये या हॉर्स ट्रेडिंग नहीं है ?
क्या ये खुलेआम ख़रीद फ़रोख़्त की बात नहीं है ?
क्या ये भाजपा का राजनैतिक दीवालियापन नहीं दर्शाता ?
साफ़ है कि आज चौथे चरण के बाद भाजपा ने पक्का हार मान ली है। pic.twitter.com/jo7TiuRr8Z
— Randeep Singh Surjewala (@rssurjewala) April 29, 2019
সূরজেওয়ালা আরও বলেন, এটা কি বিধায়ক কেনাবেচা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলা হল না? বিজেপি এখন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে পড়েছে।
শ্রীরামপুরে নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদি বলেন, 'দিদি, দিল্লি বহু দূর'। তারপরই এই তৃণমূলের ৪০ জন বিধায়ককে নিয়ে এমন চাঞ্চল্যকর দাবি করেন তিনি।
মোদির মন্তব্যের ঝটিতি জবাব আসে তৃণমূল শিবির থেকে। বলা হয়, বিধায়ক কেনাবেচার কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী। এই বক্তব্যের জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছেও অভিযোগ জানানোর কথা বলা হয়।
অন্যদিকে সমাজবাদী পার্টি প্রেসিডেন্ট অখিলেশ যাদব মোদির এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করে একটি টুইট বার্তায় লেখেন,'উন্নয়ন প্রশ্ন করছে,...আপনারা প্রধানমন্ত্রীর নিন্দনীয় বক্তৃতা শুনেছেন? ১২৫ কোটি দেশবাসীর উপর আস্থা হারানোর পর এখন মোদি ৪০ জন বিধায়কের দলত্যাগের অনৈতিক আশ্বাসের উপর ভরসা করছেন।'
‘विकास’ पूछ रहा है: प्रधान जी का शर्मनाक भाषण सुना क्या? “सवा सौ करोड़” देशवासियों का भरोसा खोकर अब वो बंगाल के 40 विधायकों के तथाकथित दल-बदल के अनैतिक भरोसे तक सिमट गये हैं. ये वो नहीं काले धन की मानसिकता बोल रही है.
इसके लिए उन पर 72 घंटे नहीं बल्कि 72 साल का बैन लगना चाहिए. pic.twitter.com/H504UdfWGo
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) April 30, 2019
অখিলেশ বলেছেন, এই বক্তব্য থেকেই মোদির কালোটাকা-মানসিকতা স্পষ্ট। এই বক্তব্যের জন্য তাঁর বিরুদ্ধে ৭২ বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগে নির্বাচন কমিশন যোগী আদিত্যনাথ, সিধু সহ বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট নেতার বিরুদ্ধে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সেই রেশ টেনেই অখিলেশের এই প্রতিক্রিয়া।
নির্বাচন ২০২8 (Elections) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement