![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Election 2021: মালদায় মিঠুনের সভায় উপচে পড়া ভিড়, এফআইআরের নির্দেশ জেলাশাসকের
কমিশনের নির্দেশিকার পরেও কী করে এত জমায়েত?
![WB Election 2021: মালদায় মিঠুনের সভায় উপচে পড়া ভিড়, এফআইআরের নির্দেশ জেলাশাসকের Coronavirus Crisis in Bengal Huge Crowd at Mithun Chakraborty Rally Malda against EC guidelines FIR Lodged against organizers WB Election 2021: মালদায় মিঠুনের সভায় উপচে পড়া ভিড়, এফআইআরের নির্দেশ জেলাশাসকের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/24/73cbd1f4488a7f31d82a48b946d27c23_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
মালদা: মালদার বৈষ্ণবনগরে মিঠুনের সভায় উপচে পড়া ভিড়। কমিশনের নির্দেশিকার পরেও সভায় উপচে পড়া ভিড়। দূরত্ববিধি না মানার অভিযোগ। উদ্যোক্তাদের বিরুদ্ধে এফআইআর করার নির্দেশ জেলাশাসকের।
এই প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেন, ৫০০-র বেশি লোকের জমায়েত হয়েছে। এর ফলে একদিকে নির্বাচনী বিধি, অন্যদিতে কোভিড-বিধি ভঙ্গ হয়েছে। মিঠুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার দাবি জানানো হবে। একইসঙ্গে বিজেপির বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণের আর্জি জানানো হবে।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই প্রধান বিচারপতি টি বি এন রাধাকৃষ্ণন এবং বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে অত্যন্ত কড়া পর্যবেক্ষণে বলেছিল, নির্বাচন কমিশনের চূড়ান্ত ক্ষমতা রয়েছে। কিন্তু, তার কোনও ব্যবহার নেই। একটা সার্কুলার দিয়ে, জনগণের ওপর সব ছেড়ে দিয়েছে কমিশন। আপনাদের (কমিশনের) সব রয়েছে, পুলিশ রয়েছে, অফিসার রয়েছে, তা-ও কোনও কাজ করছেন না। ক্যুইক রেসপন্স টিম ব্যবহার করছেন না কেন? আপনাদের কাজে আমরা অসন্তুষ্ট। কমিশনের কাছ থেকে সার্কুলার চাই না, পদক্ষেপ চাই।
হাইকোর্টের ভর্ত্সনার পর, নড়েচড়ে বসে সেদিন সন্ধ্যায় বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করে নির্বাচন কমিশন। এরপর রাতে সভা-সমিতি-রোড শো বন্ধ করতে পদক্ষেপ করে নির্বাচন কমিশন।
শেষ দু’দফা ভোটের আগে নতুন করে কয়েকটি নির্দেশিকা জারি করে নির্বাচন কমিশন। তারা জানিয়েছে, আর রোড শো, পদযাত্রা করা যাবে না। সাইকেল, বাইক, গাড়ি নিয়ে কোনও র্যালিরও অনুমতি দেওয়া হবে না।
সাইকেল, বাইক কিংবা গাড়ির র্যালির জন্য আগাম অনুমতি নেওয়া হয়ে থাকলে, তা বাতিল করা হবে। জনসভার জন্য নেওয়া আগাম অনুমতিও বাতিল।
পর্যাপ্ত জায়গা থাকলে এবং সোশাল ডিস্ট্যান্সিং-সহ যাবতীয় কোভিড বিধি মানা সম্ভব হলে, তবেই সর্বোচ্চ ৫০০ জনকে নিয়ে সভার অনুমতি দেওয়া হবে।
শুক্রবার নির্বাচন কমিশনের এই হলফনামা গ্রহণ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট।
সেইসঙ্গে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, শহর থেকে গ্রাম, সর্বত্র যাতে মানুষ মাস্ক ব্যবহার করেন, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে কমিশনকে। দেখতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কিনা।
প্রয়োজনে কমিশন বিশেষ আধিকারিক নিয়োগ করতে পারে বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)