![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Mala Roy Campaign : ঘাসফুল, ঘড়ি কিংবা হাত, প্রতীক বদলালেও আটকায়নি জয়, ষষ্ঠবার পুরভোটের ময়দানে জোর প্রচারে মালা রায়
KMC Election : ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের ৫ বারের কাউন্সিলর।বিধানসভা ভোটের নিরিখে তাঁর ওয়ার্ডে তৃণমূল এগিয়ে ৩ হাজার ৮০০ ভোটে।
![Mala Roy Campaign : ঘাসফুল, ঘড়ি কিংবা হাত, প্রতীক বদলালেও আটকায়নি জয়, ষষ্ঠবার পুরভোটের ময়দানে জোর প্রচারে মালা রায় Kolkata Municipal Election 2021 Mala Roy is fighting election battle to become six time Councilor Mala Roy Campaign : ঘাসফুল, ঘড়ি কিংবা হাত, প্রতীক বদলালেও আটকায়নি জয়, ষষ্ঠবার পুরভোটের ময়দানে জোর প্রচারে মালা রায়](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/29/47fbc2007cdcfa53c792cdbe54664618_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ঋত্বিক মণ্ডল, কলকাতা : সেই ১৯৯৫ থেকে তিনি কাউন্সিলর (Counselor)। একাধিকবার দল বদলালেও, তাঁর জয় আটকায়নি। তৃণমূলে (TMC) দায়িত্ব বেড়েছে। সাংসদ (MP) হয়েছেন। ৮৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ষষ্ঠবার লড়াইয়ে তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় (Mala Roy)। কখনও ঘাসফুল, কখনও হাত, কখনও আবার ঘড়ি। প্রতীক বদলালেও, প্রার্থী যে চেনা। তাই ১৯৯৫ থেকে ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডে অপরাজিত মালা রায়। চেতলা থেকে চারু মার্কেট। রাসবিহারী মোড় থেকে প্রতাপাদিত্য রোড। ঝুপড়ি থেকে বহুতল। টানা ২৫ বছর কাউন্সিলর হওয়ার সুবাদে, সবটাই হাতের তালুর মতো চেনা। তাই প্রচারের ফাঁকে চালাচ্ছেন আড্ডা। কর্মীদের সঙ্গে কখন দেওয়াল লিখনে হাত লাগাচ্ছেন, কখনও মৃদু বকুনি দিচ্ছেন। প্রচার প্রসঙ্গে মালা রায় বলেছেন, 'আমার সঙ্গে এঁদের আত্মিক সম্পর্ক। উন্নয়ন নিয়ে মানুষের বক্তব্য শুনি। জানার চেষ্টা করি। তাও আসতে হয়।'
১৯৯৫ সালে প্রথমবার কংগ্রেসের টিকিটে লড়ে ৮৮ নম্বর ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর হন মালা রায়। তারপর দক্ষিণ কলকাতার এই ওয়ার্ড তাঁর গড়ে পরিণত। ১৯৯৮ সালে তৃণমূলে যোগ দেন মালা রায়। ২০০০ সালে জোড়া ফুলের প্রতীকে জিতে মেয়র পারিষদ হন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মতপার্থক্যের জেরে ২০০৫ সালে পুরভোটের ঠিক আগেই তৃণমূল ছাড়েন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। গুরুর পথেই হাঁটেন মালা রায়। ২০০৫-এর পুরভোটে NCP’র হয়ে দাঁড়িয়েও তাঁর জয় আটকায়নি। এরপর ২০১০-এ হাত চিহ্নেও জিতে যান। ২০১৫-র পুরভোটের মুখে কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে প্রত্যাবর্তন হয় মালা রায়ের।
৮৮ নম্বর ওয়ার্ডে তাঁকে ফিরিয়ে দেয়নি। তৃণমূল পরিচালিত গত পুরবোর্ডের চেয়ারপার্সন ছিলেন মালা রায়। ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের ৫ বারের কাউন্সিলর।বিধানসভা ভোটের নিরিখে তাঁর ওয়ার্ডে তৃণমূল এগিয়ে ৩ হাজার ৮০০ ভোটে। ষষ্ঠবার লড়াইয়ে নেমেছেন দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল সাংসদ। দীর্ঘদিনের কাউন্সিলর থাকা প্রসঙ্গে মালা রায় বলেছেন, 'আমি চেষ্টা করি মানুষের সমস্যাগুলিকে যতটা তাড়াতাড়ি মেটানো যায়। এখানকার মানুষ আমার খুব কাছের। ভোটের সময় যেতে হয়। কিছু কিছু কাজ এখনও বাকি। ভাল কাজ করতে গেলে ফান্ডের অভাব হয় না। আমি মানুষের সঙ্গে আলোচনা করে কাজ করব।মুখ্যমন্ত্রী চান কাজটা আগে হোক। যাকে দিয়ে হবে তাঁকে প্রার্থী করতে চান আমাদের নেত্রী।' এবার ফের পুরভোটে প্রার্থী হয়েছেন হেভিওয়েট নেত্রী। প্রচারে বেরিয়ে সরাসরি বিরোধীদের আক্রমণ নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি ক্ষোভ উস্কে দিচ্ছেন মালা রায়।
আরও পড়ুন- শুকনো মুড়ি-লাল চায়ে দিন শুরু, প্রচার ব্যস্ততার মাঝে কী কী থাকছে ফিরহাদ হাকিমের মেনুতে ?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)