Lok Sabha Polls 2024: রাজীব অপসারণে কমিশনকে নিশানা, 'সুপ্রিম' নজরদারিতে নির্বাচন চাইল TMC
TMC Attacks EC: ডিজিপি পদ থেকে রাজীব কুমারকে অপসারণের পর নির্বাচন কমিশনকে নিশানা তৃণমূলের..
কলকাতা: আদর্শ আচরণ বিধি চালুর পরই কড়া পদক্ষেপ নেয় জাতীয় নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। গতকালই রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে (Rajiv Kumar) সরিয়ে দেয় কমিশন। আর এবার ডিজিপি পদ থেকে রাজীব কুমারকে অপসারণের পর নির্বাচন কমিশনকে নিশানা তৃণমূলের। এবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) নজরদারিতে নির্বাচন চাইল তৃণমূল (TMC)।
'সুপ্রিম' নজরদারিতে নির্বাচন চাইল TMC
সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে ডেরেক ও'ব্রায়েন বলেছেন, 'নির্বাচন কমিশনের মতো সংস্থাকে ধ্বংসের কৌশল নিয়েছে বিজেপি। বিজেপি কি জনগণের মুখোমুখি হতে ভয় পাচ্ছে? সেই কারণেই কি নির্বাচন কমিশনকে পার্টি অফিস বানিয়ে বিরোধীদের নিশানা করছে? নির্বাচিত সরকারের আধিকারিককে বদলি করা হচ্ছে! অবাধ, শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য সুপ্রিম কোর্টের নজরদারিতে ভোট চাই', ।
BJP's filthy tricks destroying institutions like ECI. Are BJP so nervous to face people that they are turning ECI into a party office to target Oppn? ECI or HMV? Transferring officers of elected State govts! For free & fair elections
— Derek O'Brien | ডেরেক ও'ব্রায়েন (@derekobrienmp) March 19, 2024
WE WANT SUPREME COURT MONITORED ELECTION 2024
'নির্বাচন কমিশন যাদেরকে মনে করছে সরানোর দরকার, তাঁদের সরাচ্ছে'
অপরদিকে, কমিশনের পদক্ষেপের পর, এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন,' নির্বাচন কমিশন যাদেরকে মনে করছে সরানোর দরকার, তাঁদের সরাচ্ছে। অন্যান্য ছটা স্টেট এর মধ্যে চিফ সেক্রেটারিদের সরিয়েছে। এগুলির মধ্যে বিজেপি শাসিত সরকার আছে। এই প্রক্রিয়া নির্বাচনের অঙ্গ। আগের ভোট এবং সেই অফিসারদের রেকর্ড দেখে তারা সিদ্ধান্ত নেন যে সুচারুরূপে নির্বাচন করার জন্য কী প্রয়োজন।'
আরও পড়ুন, গার্ডেনরিচের পর চড়ল পারদ, নয়াপট্টিতে ভাঙা হল ক্লাবের 'বেআইনি নির্মাণ'
ভোটে হিংসা রুখতে আরও কড়া কমিশন
অতীতে একের পর এক রক্তক্ষয়ী নির্বাচন দেখেছে বাংলা। যা থেকে রেহাই পাননি রাজনৈতিক কর্মীরা তো বটেই, পাশাপাশি সাধারণ ভোটারও। একুশের ভোট হোক কিংবা কলকাতা পুরভোট, প্রায় প্রতিটা ভোটেই অশান্তির সাক্ষী এরাজ্য। তবে চব্বিশের লোকসভা ভোটে কোনওভাবেই যাতে এরাজ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা বা হিংসা না ছড়ায়, তা নিয়ে এবার বদ্ধপরিকর নির্বাচন কমিশন। আর সেই লক্ষ্যেই, চলতি মাসের শুরুতেই মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ।