তাঁদের কোনও অস্তিত্বই নেই। এরপরই তাঁরা জালিয়াতির মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন
2/7
পরে তথ্য যাচাই করে পঙ্কজ দেখেন, ৪০ লক্ষ টাকা অক্ষয় থাক্কর, সুরভিনের স্বামীর নামে ছবির অ্যাকাউন্টে জমা পড়েছে।
3/7
এরপর ছবিটি তৈরি হয় এবং সুরভিনের সঙ্গে পঙ্কজের যোগাযোগও থাকে। কিন্তু আচমকা ছবি মুক্তির পর সুরভিন এবং তাঁর স্বামীর মনোভাব সম্পূর্ণ বদলে যায়
4/7
তখন পঙ্কজ ৫১ লাখ দিতে রাজি হয়। কিন্তু টাকা লেনদেনের সময় কোনও এক অজ্ঞাতকারণে ৪০ লক্ষ টাকা লেনদেন হয়, কিন্তু ১১ লক্ষ টাকা হয়নি।
5/7
হোসিয়ারপুরের ব্যবসায়ী সতপল গুপ্ত জানিয়েছেন, ২০১৪ সালে নীল বাট্টে সানাটা ছবিটি সুরভিন তাঁর স্বামীর সঙ্গে মিলে জার পিকচারের সঙ্গে সহ প্রযোজনা করছিলেন। সেই সময়ই তাঁরা তার ছেলেকে বলেন, তাঁরা যদি ছবিতে এক কোটি টাকা ঢালেন, তাহলে ভাল রিটার্ন পাবেন।
6/7
নীল-বাট্টে সানাটা ছবির সহ প্রযোজক এবং তাঁর বাবা সুরভিন এবং তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে। নীল বাট্টে সানাটা ছবির সহ প্রযোজক পঙ্কজ গুপ্ত এবং তাঁর বাবা সতপল গুপ্ত এক সাংবাদিক বৈঠকে নিজেদের আইনজীবীকে সঙ্গে নিয়ে সেই এফআইআর-এর কপিও দেখিয়েছেন
7/7
অভিনেত্রী সুরভিন চাওলা এবং তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের। তাঁদের বিরুদ্ধে ৪০ লক্ষ টাকার জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে।