![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Priyanka Chopra: ব্যালকনিতে অপরিচিত ছেলে, প্রিয়ঙ্কাকে শাসন করতে জানলায় লোহার গরাদ লাগিয়েছিলেন বাবা!
Priyanka Chopra News: একটি সাক্ষাৎকারে বলিউডের 'পিগি চপস' জানিয়েছিলেন, তাঁর বাবার শাসন ছিল প্রবল। আমেরিকা থেকে পড়াশোনা করে ফেরার পরে, সেই শাসন যেন আরও বেড়ে গিয়েছিল
![Priyanka Chopra: ব্যালকনিতে অপরিচিত ছেলে, প্রিয়ঙ্কাকে শাসন করতে জানলায় লোহার গরাদ লাগিয়েছিলেন বাবা! Priyanka Chopra: Priyanka Chopra Recalls Her Father Put Bars On Windows When She Returned To India From US At 16, know in details Priyanka Chopra: ব্যালকনিতে অপরিচিত ছেলে, প্রিয়ঙ্কাকে শাসন করতে জানলায় লোহার গরাদ লাগিয়েছিলেন বাবা!](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/05/03/09b5b1db327f4e1068d9af92099224db168311188787549_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: ভালবেসে, বিয়ে করে তিনি বিদেশে ঘর বেঁধেছেন ঠিকই, তবে বিদেশের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। এর আগেও, পড়াশোনার সূত্রে আমেরিকায় বাড়ি দিয়েছিলেন তিনি। সেখানে গিয়ে তাঁর গায়ের রঙ নিয়ে হেনস্থার কথা কে না জানে। তবে বিদেশ থেকে পড়াশোনা করে দেশে ফেরার পরে এক অদ্ভূত পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল প্রিয়ঙ্কা চোপড়া (Priyanka Chopra)। তাও তাঁর নিজের বাবার জন্য!
একটি সাক্ষাৎকারে বলিউডের 'পিগি চপস' জানিয়েছিলেন, তাঁর বাবার শাসন ছিল প্রবল। আমেরিকা থেকে পড়াশোনা করে ফেরার পরে, সেই শাসন যেন আরও বেড়ে গিয়েছিল। সেইসময় প্রিয়ঙ্কার বাড়িতে একটি ঘটনা ঘটে। ১৬ বছর বয়সে আমেরিকা থেকে পড়াশোনা করে ভারতে ফেরেন প্রিয়ঙ্কা। সেই সময়ে নাকি তিনি অহংকারী ছিলেন, এ কথা নিজেই বলেছেন অভিনেত্রী।
প্রিয়ঙ্কা জানিয়েছিলেন, সেইসময়ে প্রিয়ঙ্কাকে অনুসরণ করত অনেক ছেলেই। প্রিয়ঙ্কা অবশ্য তাতেই তেমন পাত্তা দিতেন না। তবে একবার মধ্যরাতে প্রিয়ঙ্কার ঘরের লাগোয়া ব্যালকনিতে উঠে এসেছিল এক যুবক। সম্ভবত প্রিয়ঙ্কারই অনুরাগী। মধ্যরাতে বাড়ির বারন্দায় অচেনা পুরুষকে দেখে ভয় পেয়ে যান প্রিয়ঙ্কা। ছুটে বাবা আকাশ চোপড়ার কাছে চলে যান তিনি। আর এপরেই, বিশেষ সুরক্ষার জন্য বাড়ির জানলা দরজায় লোহার বার বা গরাদ লাগিয়েছিলেন আকাশ চোপড়া।
শুধু এখানেই থেমে থাকেননি তিনি, যে মেয়ের নেশা মডেলিং, পোশাক নিয়েও তাঁর ওপর বিধিনিষেধ জারি করেছিলেন আকাশ চোপড়া। প্রিয়ঙ্কাকে নিদান দেওয়া হয়েছিল, তিনি যেন ঢিলে পোশাক পরেন। এমনকি বাড়ির বাইরেও ইচ্ছামতো বেরতে পারতেন না তিনি। প্রিয়ঙ্কাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য সবসময় হাজির থাকতেন একজন গাড়িচালক। বাড়ির গাড়ি করে, চালকের সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াত করতেন প্রিয়ঙ্কা। সেইসময় ঢিলে পোশাক প্রিয়ঙ্কার সংগ্রহে প্রায় ছিল না বললেই চলে। তাই একবার একটি বিশেষ জায়গায় যাওয়ার সময় বাবার শার্টকেই বেঁধে পরে নিয়েছিলেন প্রিয়ঙ্কা। সঙ্গে ছিল জিন্স। তবে আকাশ চোপড়া চাইতেন না, মেয়ে পশ্চিমি পোশাক পরুক। তিনি প্রিয়ঙ্কাকে বলেছিলেন, সমস্ত পশ্চিমি পোশাক ছেড়ে যেন সবসময় সালোয়ার কামিজ পরেন প্রিয়ঙ্কা।
তবে বাবার এই শাসনেও থেমে থাকেনি প্রিয়ঙ্কার স্বপ্ন দৌড়। সবাই জানত, প্রিয়ঙ্কার খুব কাছের ছিলেন বাবা আকাশ। এমনকি বাবার মৃত্যুর পরে হাতে বিশেষ ট্যাটুও করান প্রিয়ঙ্কা। বাবার স্মৃতিতে করা সেই ট্যাটুতে লেখা রয়েছে 'ড্যাডি'জ লিটল গার্ল'।
আরও পড়ুন: Blackheads: ঘরোয়া পদ্ধতিতে কীভাবে দূর করবেন ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)