এখানে বলে রাখা দরকার, ওই ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২৫৭ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।
2/11
বিবাদের সঙ্গে পুরনো সম্পর্ক রয়েছে সঞ্জয় দত্তের। ১৯৯৩ সালে মুম্বই ধারাবাহিক বিস্ফোরণ মামলায় অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে। সেই মামলায় সঞ্জয়কে পাঁচ বছরের শাস্তি দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
3/11
গত বছর সেই মামলায় গোবিন্দাকে রেহাই দেয় সুপ্রিম কোর্ট।
4/11
অভিনেতা গোবিন্দার বিরুদ্ধে ২০০৮ সালে ‘মানি হো তো হানি হ্যায়’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় এক ভক্তকে চড় মারার অভিযোগ ওঠে। সেই নিয়ে অভিনেতার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
5/11
এর আগে ২০০২ সালে মুম্বই ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের এক আধিকারিককে কুকথা বলার অভিযোগ উঠেছিল। পাশাপাশি, ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের এক নিরাপত্তাকর্মীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগও ওঠে।
6/11
বাদ যাননি শাহরুখ খানও। ‘রঈস’ ছবির প্রচারে দাঙ্গা বাঁধানো এবং রেলের সম্পত্তি নষ্ট করার অভিযোগ দায়ের হয় তাঁর বিরুদ্ধে।
7/11
বলিউড অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকির বিরুদ্ধে কল রেকর্ড, গোয়েন্দাগিরি করার অভিযোগ আনেন তাঁর স্ত্রী।
8/11
কয়েক বছর আগে, সলমনের সঙ্গে অভিনেত্রী শিল্পা শেট্টির বিরুদ্ধে তফশিলি জাতি/উপজাতির ভাবাবেগে আঘাত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। সেখানেও সলমনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়।
9/11
গতবছর, আপত্তিজনক শব্দ ব্যবহার করার অভিযোগ উঠেছিল সলমনের বিরুদ্ধে। তবে, ঝামেলার সঙ্গে ‘দবঙ্গ’ খানের সম্পর্ক নতুন নয়। ১৯৯৮ সালে সলমনের বিরুদ্ধে তিনটি চিঙ্কারা হত্যার অভিযোগ উঠেছিল। সেই মামলাও দীর্ঘদিন চলে। ওই মামলায় সলমনের সঙ্গে অভিযুক্ত হন সেফ আলি খান, তব্বু, সোনালী বেন্দ্রে ও নীলম। এরপর ২০০২ সালে ফুটপাথে শুয়ে থাকা ২ জনকে গাড়িতে পিষে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। সেই মামলাও দীর্ঘদিন চলে।
10/11
‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। মামলাও চলে। এই মামলায় সলমনকে দুদিন জেলে কাটাতে হয়েছিল। সেখানে এই মামলায় অন্য অভিযুক্তরা রেহাই পেয়ে যান।
11/11
সলমন হোক বা সঞ্জয় দত্ত-- আইনি প্রক্রিয়ায় সকলেই কখনও না কখনও ফেঁসেছেন। একইসঙ্গে আইনিভাবে শাস্তি পাওয়ার পর এই তারকারা কয়েকদিন থেকে শুরু করে কয়েক বছর জেলে কাটিয়েছেন। এর জন্য এই তারকারা শিরোনামে ছিলেন।