এক্সপ্লোর
Advertisement
শ্রীদেবীর মৃত্যুতে 'চক্রান্ত' নেই, বলল বিদেশমন্ত্রক, তদন্ত চেয়ে জনস্বার্থ পিটিশন শুনতে নারাজ দিল্লি হাইকোর্ট
নয়াদিল্লি: প্রয়াত শ্রীদেবীর মৃত্যু জাতীয় স্বার্থের বিষয়। তাই তার তদন্তের নির্দেশ দিতে হবে, এই দাবিতে পেশ হওয়া জনস্বার্থ পিটিশন বিবেচনার জন্য গ্রহণ করতে রাজি হল না দিল্লি হাইকোর্ট। অস্থায়ী প্রধান বিচারপতি গীতা মিত্তল ও বিচারপতি সি হরি শঙ্করকে নিয়ে গঠিত দিল্লি হাইকোর্টের বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, ইতিমধ্যেই ভারত ও দুবাইয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে।
প্রয়াত বলিউডি সুপারস্টার নায়িকার মৃত্যুর তদন্তের জন্য জনস্বার্থ পিটিশনটি পেশ করেছিলেন উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা জনৈক সুনীল সিংহ। কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছেন, ছবি পরিচালনাও করেছেন, সিনেমা হল, ভিস্যুয়াল এফেক্ট স্টুডিও চালান বলে জানিয়েছেন সুনীল। পিটিশনে তিনি বলেছেন, ২০ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি তিনি পারিবারিক ছুটি কাটাচ্ছিলেন দুবাইয়ে। তখনই তিনি শ্রীদেবীর মৃত্যুসংবাদ পান। দুর্ঘটনাবশতঃ হোটেলের বাথটবে পড়ে গিয়ে শ্রীদেবী মারা যান ২৪ ফেব্রুয়ারি। তাঁর দাবি, ওই হোটেলের কর্মী, শ্রীদেবীকে যে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, সেখানকার লোকজন ও সংশ্লিষ্ট নানা জনের সঙ্গে কথা বলে, খোঁজখবর করে যা জেনেছেন, তা মিডিয়ায় বেরনো খবরের থেকে অন্যরকম। সেজন্যই তিনি তদন্ত চেয়ে পিটিশন দিয়েছেন।
এদিকে বিদেশমন্ত্রকও দুবাইয়ে শ্রীদেবীর মৃত্যুর পিছনে চক্রান্তের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছে আজ। মন্ত্রকের মুখপাত্র রভিশ কুমার বলেন, আমি যত দূর জানি, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকে আমাদের নথি, কাগজপত্র পাঠানো হয়েছে এবং তার ভিত্তিতেই তাঁর মরদেহ দেশে আনা হয়েছে। সত্যিই সন্দেহজনক কিছু থেকে থাকলে নিশ্চয়ই এতদিনে তা জানা যেত।
শ্রীদেবীর মৃত্যুর পর বেশ কিছু প্রশ্ন উঠলেও দুবাইয়ের কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেয়, হোটেলের বাথটবে হঠাত্ পড়ে গিয়েই মারা গিয়েছেন তিনি, এটা নিছক দুর্ঘটনাই। তারপরই গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দেশে নিয়ে আসা হয় তাঁর মরদেহ।
বিনোদনের (Entertainment) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement