Sushant Singh Rajput Third Death Anniversary: 'যদি আমরা এখানে থাকতাম...!' সুশান্তের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে বিশেষ ভিডিও প্রকাশ্য়ে আনলেন রিয়া
Sushant Singh Rajput Third Death Anniversary: পর্দার 'এম এস ধোনি'র মৃত্যু আজও বিশ্বাস করতে পারেন না তাঁর অনুরাগীরা।
কলকাতা: ৩ বছর আগে আজকের দিনেই পৃথিবী ছেড়ে পরলোকে চলে গিয়েছিলেন বলিউডে অন্য়তম জনপ্রিয় অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুত। পর্দার 'এম এস ধোনি'র মৃত্যু আজও বিশ্বাস করতে পারেন না তাঁর অনুরাগীরা। আজ তাঁর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে অদেখা একটি ভিডিও শেয়ার করলেন রিয়া চক্রবর্তী। যেখানে দেখা যাচ্ছে, কোনও পাহাড়ী জায়গায় একটি টিলার ওপর বসে আছেন সুশান্ত ও রিয়া। বেশ খোশমেজাজেই ভিডিতে দেখা মিলল তাঁদের।, পিঙ্ক ফ্লয়েডের আইকনিক ট্র্যাক 'উইশ ইউ উইয়ার হিয়ার' গানটি যোগ করেছেন ভিডিওর সঙ্গে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ১৪ জুন বান্দ্রার অ্যাপার্টমেন্ট থেকে উদ্ধার হয় সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ। তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে এখনও তদন্ত চলছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের পক্ষ থেকে সুশান্তের মৃত্যুকে আত্মহত্যা এবং গলায় ফাঁস লাগার কারণে মৃত্যু বলেই বলা হয়েছে। যদিও তাঁর বহু অনুরাগী থেকে বহু মানুষ আজও দাবি করেন যে, আত্মহত্যা করেননি সুশান্ত। তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন...
ডায়াবেটিস ও প্রি-ডায়াবেটিসের মধ্যে পার্থক্য কী ? প্রতিরোধের উপায় কী ?
সুশান্ত সিংহ রাজপুত মৃত্য়ুর মামলা ২০২০ সালে বিহার পুলিশ হাতে নেয়। এরপর সিবিআই এই মৃত্য়ুর তদন্ত শুরু করে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এই মৃত্য়ু মামলায় চার্জশিট দাখিল করতে পারেনি সিবিআই (CBI)।
প্রসঙ্গত, সুশান্ত সিংহ রাজপুত আত্মহত্যা করেছিলেন নাকি তাঁকে হত্যা করা হয়েছে, তার তদন্ত এখনও চলছে। কিছুদিন আগেই কুপার হাসপাতাল, যেখানে অভিনেতার দেহের ময়নাতদন্ত করা হয়েছিল, সেখানকার এক মর্গ কর্মীর বিস্ফোরক দাবি সামনে এসেছে। তিনি দাবি করেছিলেন যে, তিনি সুশান্তের দেহ দেখেছিলেন। এবং তা দেখে তাঁর মনে হয়নি যে, অভিনেতা আত্মহত্যা করেছিলেন বলে। বরং, অনেক বেশি তাঁর কাছে ও দেহ দেখে তা খুন করার মতোই লেগেছিল।
উল্লেখ্য়, কুপার হাসপাতালের কর্মী রূপকুমার শাহ আগেই জানান যে, প্রয়াত সুশান্ত সিংহ রাজপুতের গলায় যে দাগ ছিল, তা আত্মহত্যার সময়ে ফাঁসের দাগ নয়। বরং, কিছু দিয়ে গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার সময়ে যেমন দাগ থাকে, তেমন দাগ ছিল। ওই ব্যক্তির দাবি, সেই সময়ে কোন চিকিৎসক ছিলেন, তা তাঁর মনে নেই। কারণ, করোনা পরিস্থিতি চলছিল। সবাই মাস্ক পরে কাজ করছিলেন। তাই, কোন চিকিৎসক ছিলেন, তা তিনি বলতে পারবেন না। ওই ব্যক্তি আরও জানাচ্ছেন যে, তিনি নিজের কথা ভাবছেন না। তিনি চাইছেন সত্য়িটা যেন সামনে আসে।