The Kashmir Files: বিনামূল্যে ছবির প্রদর্শনী 'ফৌজদারি অপরাধ', দাবি 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস' পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর
The Kashmir Files: হরিয়ানার বেশ কিছু রাজনীতিক এই ছবির বিনামূল্যে স্ক্রিনিংও করিয়েছেন। যদিও এই সিদ্ধান্তে বিশেষ খুশি হননি ছবির পরিচালক। তিনি ছবি প্রদর্শনীর একটি পোস্টার শেয়ার করেন।
নয়াদিল্লি: ১১ মার্চ মুক্তির পর থেকেই সব মহলে ঝড় তুলেছে বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস'। বক্স অফিসেও একের পর এক রেকর্ড ভাঙছে এই ছবি। দ্বিতীয় শনিবারেও প্রচুর দর্শক প্রেক্ষাগৃহে টানতে পেরেছে এই ছবি। নবম দিনে সর্বোচ্চ দৈনিক ব্যবসা করেছে এই ছবি। এছাড়া দেশের বিভিন্ন রাজ্যে যেমন হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, ত্রিপুরা, গোয়া, উত্তরাখণ্ডে ছবিটিকে করমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
হরিয়ানার বেশ কিছু রাজনীতিক এই ছবির বিনামূল্যে স্ক্রিনিংও করিয়েছেন। যদিও এই সিদ্ধান্তে বিশেষ খুশি হননি ছবির পরিচালক। তিনি ছবি প্রদর্শনীর একটি পোস্টার শেয়ার করেন এবং হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরকে এই ছবি বিনামূল্যে দেখানো বন্ধ করার জন্য অনুরোধ করেছেন। ট্যুইটে তিনি লেখেন, 'সতর্কবার্তা: দ্য কাশ্মীর ফাইলস এভাবে খোলাখুলি এবং বিনামূল্যে দেখানো আদতে ফৌজদারি অপরাধ।' এরপর হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীকে উল্লেখ করে তিনি লেখেন, 'এটা বন্ধ করার জন্য আপনাকে অনুরোধ করছি। রাজনৈতিক নেতাদের অবশ্যই সৃজনশীল ব্যবসাকে সম্মান করতে হবে এবং সত্যিকারের জাতীয়তাবাদ এবং সমাজসেবা মানে আইনগত ও শান্তিপূর্ণ উপায়ে টিকিট কেনা।'
WARNING:
— Vivek Ranjan Agnihotri (@vivekagnihotri) March 20, 2022
Showing #TheKashmirFiles like this in open and free is a CRIMINAL OFFENCE. Dear @mlkhattar ji, I’d request you to stop this. Political leaders must respect creative business and true Nationalism and Social service means buying tickets in a legal and peaceful manner. 🙏 pic.twitter.com/b8yGqdrmUh
অনুপম খের, মিঠুন চক্রবর্তী, পল্লবী যোশী অভিনীত 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস' ইতিমধ্যে রেকর্ড ভাঙা ব্যবসা করেছে। সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের এক সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হয় ছবির গোটা টিম। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞেস করা হয় যে ইন্টারনেটে যা শোনা যাচ্ছে ছবির অনেকাংশ কাল্পনিক বলে, তা আদৌ কতটা সত্যি।
প্রযোজক ও অভিনেত্রী পল্লবী যোশী এই ছবিতে প্রফেসর রাধিকা মেননের চরিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ছবির 'কাশ্মীর উদ্দেশ্য'কে সমর্থন করেন এবং তিনি এক কথায় সমস্ত গুজব নস্যাৎ করেছেন। তিনি জানান, তাঁর স্বামী অর্থাৎ ছবির পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী প্রায় ৪ বছর ধরে এই ছবির জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণা করেছেন।