'Basu Paribar': নীলার শ্লীলতাহানির চেষ্টা, বাঁচাতে পারবে দীপু? 'বসু পরিবার' ধারাবাহিকে নয়া মোড়
Daily Bengali Serial: 'বসু পরিবার' ধারাবাহিকে এই সপ্তাহে সাজো সাজো রব। আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন। কারণ এই সপ্তাহে অঞ্জন বাবু আর মিনু দেবীর বিবাহ বার্ষিকী পালন করা হচ্ছে। কিন্তু তারপর কোন অঘটন?
কলকাতা: সান বাংলার (Sun Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'বসু পরিবার' (Basu Paribar)। কিছুদিন আগেই শুরু হওয়া সত্ত্বেও, সাধারণ মানুষের বেশ পছন্দের হয়ে উঠেছে এই ধারাবাহিক। এবার ধারাবাহিকের গল্পে এক চাঞ্চল্যকর মোড়। নীলার শ্লীলতাহানির চেষ্টা হবে এবার? (Daily Serial Update)
নীলার শ্লীলতাহানির চেষ্টা, 'বসু পরিবার' ধারাবাহিকে নয়া মোড়
'বসু পরিবার' ধারাবাহিকে এই সপ্তাহে সাজো সাজো রব। আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন। কারণ এই সপ্তাহে অঞ্জন বাবু আর মিনু দেবীর বিবাহ বার্ষিকী পালন করা হচ্ছে। দীপুআর নীলা দু'জনে মিলে টাকা পয়সা জোগাড় করে ওঁদের বিবাহ বার্ষিকী পালন করে।
কিন্তু ওই দিনেই নীলার জীবনে এক দুর্ঘটনা ঘটে। বিবাহ বার্ষিকীর দিনই রাতে নীলার দিদি মারা যায়, খবর পেয়ে নীলা ছুটে যায়। দিদির সৎকারের কাজ সেরে নীলা যখন বাড়িতে ফেরে, তখন তার জামাইবাবুই তার শ্লীলতাহানি করার চেষ্টা করে। এমন পরিস্থিতিতে দীপু এসে নীলাকে বাঁচায়। পাড়ার লোকেরা সবাই মিলে ফটকেকে পুলিশের কাছে দেয়। থানায় অভিযোগ দায়ের হয়। নীলার জীবনে একটা ছোট্ট জয় হয় দীপুর জন্য।
'বসু পরিবার' ধারাবাহিকের গল্প এক ঝলকে
বসু পরিবারের কর্তা অঞ্জনবাবু। টিজারেই স্পষ্ট দেখা যায় কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর অবসরের দিন। কিন্তু এখনও তিনি প্রতি মাসের মাইনে পেলেই ছেলেমেয়েদের উচ্চমানের শখ মেটান। সকলেই তারা ভাল চাকরি করে, নিজেদের আর্থিক সঙ্গতি আছে, তবুও বাবার থেকে সবটা পাওয়াই যেন তাদের কাছে সাধারণ। কারও জন্য দামী ঘড়ি, কারও জন্য বিমানের টিকিট, এমন কত কী! এদিকে নিজের ভাঙা চশমা সারানোর জন্য পর্যন্ত নয়া পয়সা রাখেননি তিনি। অবশেষে স্ত্রীই মনে করিয়ে দেন, যে এই বিলাসিতার দিন ফুরোচ্ছে। অবসরের পর কী হবে তাঁদের ভবিষ্যৎ? ছেলেমেয়েদের উচ্চশিক্ষিত করে গর্বিত অঞ্জনবাবুর ভরসা যে শেষ জীবনে তারাই দেখবে বাবা-মাকে। কিন্তু আদতে কি তাই হবে?
আরও পড়ুন: Tekka Poster Change: আরজি কর আবহে সমালোচনার মুখে বদলে গেল দেব-স্বস্তিকার সিনেমার পোস্টার
ছেলেমেয়েদের বড় করে তুলতে কোনও ত্রুটি রাখেননি অঞ্জনবাবু। তাঁর সকল সন্তানই আজ সুপ্রতিষ্ঠিত। শুধু ছোটছেলে দীপ্তেশ এখনও ঠিকঠাক নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারিনি। ছোটখাটো যা কাজ পায় সেটাই সে করে। তবে দীপ্তেশ খুবই পরোপকারী ছেলে। পাড়ার সবাই তাকে ভালবাসে। পরিবারের দুঃসময়ে ছেলেদের আসল চেহারা বেরিয়ে পড়ে। কিন্তু তখনও দীপ্তেশই রয়ে গেল বাবা-মায়ের পাশে। আর সে পাশে পায় নীলাকে। দীপ্তেশ ও নীলা দু'জনে কি পারবে বসু পরিবারের ভাঙন ঠেকাতে?
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।