। এই বাহিনীর জওয়ানরা এপর্যন্ত তিনটি অশোক চক্র, তিনটি করে কীর্তি চক্র, শৌর্য চক্র, ৪০টি সেনা মেডেল, ১৬টি বিশিষ্ট সেবা মেডেল ও এমন আরও গর্ব করার মতো শিরোপা পেয়েছেন। ছবি-সৌজন্যে এমআইবি, পিআইবি, এএনআই।
2/5
শহুরে এলাকায় যেমন, তেমনই জঙ্গলে, সমতলে, আকাশে বা জলে, যেখানেই ডাক পড়ে, ছুটে যেতে হয় তাদের। এদের বিশেষ পারদর্শিতা দেখাতে হয় অপহরণকারীদের কব্জা থেকে পণবন্দিকে ছাড়ার অভিযানে। (ছবি-এপি)
3/5
তুলনাহীন দায়বদ্ধতা, বলিদানের মানসিকতা নিয়েই এই বাহিনীতে আসেন জওয়ানরা। এঁদের কঠিন ট্রেনিং, কঠোর অধ্যাবসায় লাগে। খুব কম সময়ের নোটিসে যে কোনও সন্ত্রাস দমন অভিযানে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। এনএসজি হল দেশের একমাত্র অপহরণ রোখা ফোর্স। ছবি-সৌজন্যে এমআইবি, পিআইবি, এএনআই।
4/5
তাঁদের প্যারেডে নামল শেরপা। এটি বিশেষ ভাবে তৈরি এক ধরনের যান যা ছিনতাই, অপহরণ রোখার সময় কাজে লাগানো হয়। অপহরণ বিরোধী অভিযানে ব্যবহারের দুটি জিপসিও। ভারতীয় সেনাবাহিনী ও বিভিন্ন সশস্ত্র পুলিশবাহিনীর সেরা কর্মীদের নিয়েই ১৯৮৪ সালে গঠন করা হয়েছিল এনএসজি। ছবি-সৌজন্যে এমআইবি, পিআইবি, এএনআই।
5/5
প্রায় ১৪০ জন সংখ্যায়। কালো পোশাক। ব্যালাক্লাভা হেডগিয়ার। হাতে স্পেশাল অ্যাসল্ট রাইফেল এমপি-৫। বৃহস্পতিবার রাজধানীর রাজপথে সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে প্রথম দেখা গেল এলিট এনএসজি বাহিনীর ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোদের। প্যারেডের ঔজ্জ্বল্য কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিলেন তাঁরা। শোভাযাত্রা করে তাঁরা চলে গেলেন এনএসজি-র জন্য গীতিকার জাভেদ আখতারের লেখা হাম ‘হ্যায় না হ্যায় না হিন্দুস্থান’ গানটি গাইতে গাইতে। ছবি-সৌজন্যে এমআইবি, পিআইবি, এএনআই।