মহিলা জানিয়েছেন, তিনি নিজেও ছিলেন ৩০ কেজি। তাঁর মালপত্রের ওজনও হত ৩০ কেজি। তবে ছেলেমেয়েদের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্যে কোনও ওজনই ভারী লাগত না।
2/7
তবে নিজের মনের জোড় ও আত্মবিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে কাজটা তিনি এগিয়ে নিয়ে যান। নারী ও শিশু কল্যান মন্ত্রকের তরফে যে ১১২ জন মহিলাকে সম্মানিত করা হয়েছে, তার মধ্যে মঞ্জু অন্যতম। এই সম্মান আরও যে ১১১জন মহিলাকে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ঐশ্বর্য রাই, নিকোলো ফারিয়া, পর্বতারোহী বাচেন্দ্রি পাল, অনশু জামশেনপা, মিসাইল ওম্যান টেসি থমাস এবং ব্যক্তিগত গোয়েন্দা রজনী পণ্ডিত।
3/7
জয়পুর স্টেশনে তাঁকে মাল বইতে দেখা যায় হামেশাই। যদিও কর্তৃপক্ষ তাঁকে প্রথমে বলেছিল, কাজটা সহজ হবে না। কারণ, এই পেশায় কোনও মহিলা নেই।
4/7
পরিবারের পাশে দাঁড়াতে, সমস্ত রকমের পারিবারিক বাধা, বিদ্রুপকে অগ্রাহ্য করে নিজের মৃত স্বামীর কুলির লাইসেন্স নিয়ে তিনি নিজের কাজ শুরু করেন।
5/7
তাঁর পরিবারে তিনিই একমাত্র সদস্য যিনি আয় করেন। তাঁর তিনটি সন্তান রয়েছে। তিনি তাঁর স্বামীকে ১০ বছর আগে হারিয়েছেন। তিনিও ছিলেন পেশায় কুলি
6/7
উত্তর-পশ্চিম রেলের প্রথম মহিলা কুলি। যে পেশায় সাধারণত পুরুষদের দেখা যায়, সেখানে একজন মহিলা মালবাহক। তার জীবনটা আদপে কেমন জানেন
7/7
মঞ্জু দেবী, সকলের চেয়ে আলাদা। কারণ, পুরুষ প্রধান এক পেশায় তিনিও যথেষ্ট পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করছেন।