Carrier Oil কাকে বলে? চুলের যত্নে কোন ধরনের তেল কাজে লাগে, রইল তালিকা
Hair Care Tips: চুলের একাধিক সমস্যার সমাধান রয়েছে আমন্ড অয়েলের মধ্যে। স্ক্যাল্পে আমন্ড অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়া শক্ত এবং মজবুত হয়। তবে হাল্কা হাতে ম্যাসাজ করা প্রয়োজন।
Carrier Oil: ক্যারিয়াল অয়েল বা বেস অয়েল (BAse Oil) হল আসলে এমন উপকরণ যার মধ্যে সহজেই মিশিয়ে নেওয়া যায় এসেনসিয়াল অয়েল (Essential Oil)। তারপর সেই মিশ্রণ চুলের পরিচর্যায় ( Hair Care Tips) ব্যবহার করা সম্ভব। এর ফলে চুল লম্বায় বৃদ্ধি পাবে। কোন কোন ক্যারিয়ার অয়েল আপনার চুলের স্বাস্থ্যের জন্য ভাল, দেখে নেওয়া যাক।
জোজোবা অয়েল- চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কার্যকরী হল জোজোবা অয়েল। চুলের বৃদ্ধি এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এই তেল। এটি একটি ক্যারিয়ার অয়েল হিসেবেও পরিচিত। কপার, জিঙ্ক, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই রয়েছে জোজোবা অয়েলের মধ্যে। চুলের গঠন মজবুত করতে এইসব উপকরণ সাহায্য করে। কমায় চুল পড়ার সমস্যা।
আমন্ড অয়েল- চুলের একাধিক সমস্যার সমাধান রয়েছে আমন্ড অয়েলের মধ্যে। স্ক্যাল্পে আমন্ড অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে চুলের গোড়া শক্ত এবং মজবুত হয়। তবে হাল্কা হাতে ম্যাসাজ করা প্রয়োজন। আমন্ড অয়েলের মধ্যে রয়েছে হেলদি ফ্যাট এবং বায়োটিন। এই দুই উপকরণ চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা অর্থাৎ হেয়ার থিনিংয়ের সমস্যা কমায় এবং চুলের বৃদ্ধি ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
ক্যাস্টর অয়েল- ক্যাস্টর অয়েল একটু ভারী তেল। অর্থাৎ চুলে ব্যবহার করলে স্ক্যাল্প এবং চুল, দুটোই চিটচিটে হয়ে যেতে পারে। তাই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করলে অবশ্যই শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে নিতে হবে। Ricinoleic Acid রয়েছে ক্যাস্টর অয়েলের মধ্যে। স্ক্যাল্পের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর করে উপকরণ। চুলে ময়শ্চারাইজ ভাব বজায় রাখে। ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করলে মাথার তালুতে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ভালভাবে সম্পন্ন হয় যা চুলে বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।