Papaya for Skin Care: এই গরমে ত্বকের ট্য়ান দূর করুন পাকা পেঁপের সাহায্য়ে
Papaya for Skin Care: খাওয়ার পাশাপাশি রূপচর্চাতেও পাকা পেঁপের জুড়িমেলা ভার। বিশেষ কিছু পদ্ধতিতে ব্য়বহার করলে হাতেনাতে মিলবে ফল।
কলকাতা: খাওয়ার পাশাপাশি রূপচর্চাতেও (Skin Care) পাকা পেঁপের ( Papaya) জুড়িমেলা ভার। ত্বকের পরিচর্যায় (Skin Care) অনেকে ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করেন। আর এই পদ্ধতিতে রূপচর্যার অন্যতম ভাল উপকরণ হল পাকা পেঁপে ( Papaya) । ঘরোয়া পদ্ধতিতে ফেসপ্যাক বা ফেসস্ক্রাব তৈরি করার ক্ষেত্রেও পাকা পেঁপে ( Papaya) ব্যবহার করতে পারেন। এই ফলের সাহয্যে ত্বকের পরিচর্যা করলে নানা উপকারিতা পাওয়া যায়।
পাকা পেঁপের ( Papaya) মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েরছ। এর সাহায্যে ত্বকের ব্রণের সমস্যা দূর হয়। বাড়তে পারে ত্বকের উজ্জ্বলতা। পাকা পেঁপে (Papaya) ব্যবহারে ত্বক মসৃণ হয়। ত্বকের বিভিন্ন কালচে দাগছোপ দূর করতে বা হাল্কা করতে বিশেষভাবে সাহায্য করে এই ফল। এর পাশাপাশি বলিরেখা বা রিঙ্কেলস কমাতেও সাহায্য করে পাকা পেঁপের ( Papaya) মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
পেঁপেটা ( Papaya) চটকে নিন, আধকাপ মতো পরিমাণ নিন। একটা গোটা পাতিলেবুর রস মিশিয়ে নিন ভালো করে। এই পুরো মিশ্রণটা মুখে, গলায়, হাতে মেখে আধঘণ্টা রেখে দিন।তার পর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলবেন। এতে ত্বক উজ্জ্বল হবে।
আরও পড়ুন...
ত্বকের বিভিন্ন কালচে দাগছোপ দূর করতে বা হাল্কা করতে সাহায্য করে এই ফল। পাশাপাশি ত্বকের বলিরেখা কমাতেও সাহায্য করে পাকা পেঁপের ( Papaya) মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। মুলতানি মাটি কিংবা চন্দনের গুঁড়োর সঙ্গে পাকা পেঁপের ( Papaya) পাল্প মিশিয়ে স্ক্রাব তৈরি করা যেতে পারে।এই স্ক্রাব নিয়মিত ম্যাসাজ করলে ত্বকের একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এই স্ক্রাবে অল্প দিনেই দূর হবে ট্যান।
পাশাপাশি পাকা পেঁপের ( Papaya) সঙ্গে সামান্য মধু,পাতিলেবুর রস,অল্প অলিভ অয়েল এবং অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এই প্য়াক মুখে এবং গলায় ম্যাসাজ করলে অল্প দিনেই দাগছোপ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতাও বাড়বে। ফিকে হবে ত্বকের কালচে দাগছোপ এবং চোখের নীচের কালচে ভাব।
আরও পড়ুন...
Lungs Health: ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য কী কী খাবার রোজ খেতে পারেন? রইল তালিকা
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।