![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Most Priced Elements: হিরে, সোনা নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে দামি পদার্থ নাকি এটাই !
World’s Most Priced Elements: পৃথিবীর সবচেয়ে দামি পদার্থ আদতে কিছু মৌল। যেই তালিকায় নেই হিরে বা সোনা।
![Most Priced Elements: হিরে, সোনা নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে দামি পদার্থ নাকি এটাই ! World’s most priced elements does not include gold or diamond Most Priced Elements: হিরে, সোনা নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে দামি পদার্থ নাকি এটাই !](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/02/17/0a9b48f57126805b18d4c68ad29534121708194543759928_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: কোনওকিছুর দাম নির্ধারণ করে জিনিসটির চাহিদা ও জোগান। ধরা যাক, কোনও জিনিসের চাহিদা কম অথচ জোগান প্রচুর। তেমন হলে কেউই বেশি দাম দেবে না। বরং যারা কিনতে চায়, তারা অল্প দামেই পেতে চাইবে। অন্যদিকে একটি জিনিসের চাহিদা অনেক বেশি। কিন্তু সেভাবে জোগান নেই। এদিকে কেনার লোক অনেক। ফলে দাম বাড়বে জিনিসের। কারণ বেশি দাম দিয়েই সেটি হাসিল করতে চাইবে অনেকে। সারা বিশ্বে তেমনই বেশ কিছু পদার্থ রয়েছে, যার মূল্য আকাশছোঁয়া। সাধারণ মানুষ তো দূর, ধনীতম ব্যক্তিরাও সেটি পাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা করতে পারেন। বিশ্বের সবচেয়ে দামি পাঁচটি জিনিসের তালিকায় কিন্তু সোনা নেই। বরং রয়েছে এমন কিছু পদার্থ, যাদের নাম সচরাচর শোনাই যায় না!
ফ্রাঙ্কিয়াম - এটি একটি তেজস্ক্রিয় বা রেডিয়োঅ্যাক্টিভ পদার্থ । খুব কম সময় বাঁচে এটি। তাই একে খুঁজে পাওয়াও মুশকিল। বিজ্ঞানীরা বলছে, সারা পৃথিবীতে কোনও নির্দিষ্ট মুহূর্তে মাত্র ২৪.৫ গ্রাম ফ্রাঙ্কিয়াম পাওয়া যায়। তাও আবার সেটি রয়েছে পৃথিবীর একেবারে কেন্দ্রে। অর্থাৎ চাইলেই তার নাগাল পাওয়া যাবে না।
ক্যালিফোর্নিয়াম - ১৯৫০ সালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিয়েশন ল্যাবে ক্যালিফোর্নিয়াম তৈরি করা হয়। কিউরিয়ামের সঙ্গে আলফা কণার সংঘর্ষ ঘটিয়ে এটি তৈরি করা হয়। তখন থেকেই এটি খুব স্বল্প পরিমাণে পাওয়া যায়। এক গ্রাম ক্যালিফোর্নিয়ামের বাজার মূল্য ২৭ মিলিয়ন ডলার। প্রতি বছর অর্ধেক গ্রাম ক্যালিফোর্নিয়াম তৈরি করা হয়।
কার্বন - আমাদের প্রাণের একক হল কার্বন, অক্সিজেনের মতো মৌল। তাছাড়াও, নানা মূল্যবান জিনি তৈরিতে কার্বন লাগে। তাই এই উপাদানটির মূল্য আকাশছোঁয়া। এক গ্রাম কার্বনের বাজার মূল্য ৬৫ হাজার ডলার।
প্লুটোনিয়াম - পারমাণবিক অস্ত্রশস্ত্র তৈরি করতে এটি ব্যবহার করা হয়। এর দুটি বিশেষ রূপ (যাকে রসায়নে আইসোটোপ বলা হয়) নিউক্লিয়ার চেন রিয়াকশনে সাহায্য করে। তাই প্লুটোনিয়ামের দামও বেশ চড়া। এর বাজার মূল্য ৪ হাজার ডলার প্রতি গ্রাম।
স্ক্যানডিয়াম - ভূপ্রাকৃতিক মৌলের অন্যতম হল স্ক্যানডিয়াম। এটিও খুব কম পরিমাণে পৃথিবীতে পাওয়া যায়। তাই এর দামও আগের মৌল বা পদার্থগুলির মতোই আকাশছোঁয়া। প্রতি বছর সারা বিশ্বে ১০ টন স্ক্যানডিয়াম অক্সাইড উৎপন্ন হয়। এর এক গ্রামের দাম ২৭০ ডলার।
সূত্র এবিপি লাইভ
আরও পড়ুন - ঘরে বসে কাজ করে কোমর-পিঠে ব্যথা ? ৪ ব্যায়ামই মুশকিল আসান
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)