![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Nawab Malik News: ২১ মার্চ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নবাব মালিক
Nawab Malik : ২৩ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার করা হয় এনসিপি নেতা ও মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিককে। তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় ইডি। ২১ মার্চ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে থাকতে হচ্ছে তাঁকে।
![Nawab Malik News: ২১ মার্চ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নবাব মালিক Nawab Malik News Bombay High Court Denies Interim Relief, Judicial Custody To Continue Till March 21 Nawab Malik News: ২১ মার্চ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতে নবাব মালিক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/03/15/871988ddcf819a36eb5f36a56276d576_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: আর্থিক প্রতারণা মামলায় (PMLA Case) ধৃত মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) মন্ত্রী নবাব মালিক (Nawab Malik) বম্বে হাইকোর্টে (Bombay High Court) গিয়েও অন্তর্বর্তী স্বস্তি পেলেন না। তাঁর আর্জি খারিজ করে দিয়েছে আদালত। ফলে ২১ মার্চ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতেই থাকতে হচ্ছে মালিককে।
কুখ্যাত অপরাধী দাউদ ইব্রাহিম (Dawood Ibrahim), দাউদের বোন হাসিনা পার্কারের (Haseena Parkar) সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় মালিককে। তিনি দাবি করেন, তাঁকে বেআইনিভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু সেই তাঁকে জামিনে মুক্তি দিতে অস্বীকার করেছে আদালত।
গত ২৩ ফেব্রুয়ারি গ্রেফতার করা হয় এনসিপি নেতা ও মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিককে। তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় ইডি। এরপর ২৫ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শারীরিক অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে ছিলেন মালিক।
সম্প্রতি ইউএপিএ আইনে দাউদ সহ কয়েকজনের নামে এফআইআর করে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)। সেই এফআইআরের ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু করে ইডি। দক্ষিণ মুম্বইয়ে ইডি দফতরে প্রায় ঘণ্টা ধরে জেরা করার পর গ্রেফতার করা হয় নবাব মালিককে। ইডি-র অভিযোগ, ১৯৯৯ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত দাউদের বোনের সঙ্গে মিলে অর্থপাচার করেছেন মালিক। সেই অর্থ গিয়েছে সন্ত্রাসবাদীদের হাতে। কুরলায় দাউদের বোনের সহযোগীদের জমি হস্তান্তর করেছেন মালিক। তিনি ২০ লক্ষ টাকা দিয়ে দাউদের কাছ থেকে সম্পত্তি কেনেন বলেও অভিযোগ ইডি-র। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, যে সংস্থার নামে ওই সম্পত্তি ছিল, সেটি দাউদের নিয়ন্ত্রণাধীন। ওই সম্পত্তির বাজারমূল্য় ছিল ৩.৫৪ কোটি টাকা। কিন্তু তার চেয়ে অনেক কম টাকায় সেটি কেনেন মালিক।
গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন মালিক। তাঁর দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসাবশত তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁর আরও দাবি, আরও অনেকজনকে রাজনৈতিক কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিজেপি অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করে নবাব মালিকের পদত্যাগ দাবি করেছে। নবাব মালিক অবশ্য গ্রেফতার হওয়ার পরেও এখনও পদত্যাগ করেননি। তাঁকে পদত্যাগ করতেও বলেননি মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। নবাব মালিকের গ্রেফতারি নিয়ে চলছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)