![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
২০১২ নির্ভয়া গণধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড মামলা: ২২-শে ফাঁসি হচ্ছে না দোষীদের, জানাল আদালত
আদালত জানায়, যেহেতু এক সাজাপ্রাপ্ত ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন জানিয়েছে, তাই তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসি কার্যকর করা যাবে না।
![২০১২ নির্ভয়া গণধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড মামলা: ২২-শে ফাঁসি হচ্ছে না দোষীদের, জানাল আদালত Nirbhaya Case: Convict Mukesh's Mercy Plea Sent To Union Home Ministry; May Reach President By Evening; Delhi court stays Jan 22 hanging ২০১২ নির্ভয়া গণধর্ষণ ও হত্যাকাণ্ড মামলা: ২২-শে ফাঁসি হচ্ছে না দোষীদের, জানাল আদালত](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/01/16161054/Mukesh-nirbhaya.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: ২২ তারিখ নির্ভয়াকাণ্ডের চার সাজাপ্রাপ্তের ফাঁসি হচ্ছে না। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়ে দিল দিল্লির একটি আদালত। আদালত জানায়, যেহেতু এক সাজাপ্রাপ্ত ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন জানিয়েছে, তাই তা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসি কার্যকর করা যাবে না। এদিন তিস হজারি আদালতে মামলার শুনানি চলছিল। সেখানে বিচারক বলেন, আমি আমার জারি করা মৃত্যু পরোয়ানা সিদ্ধান্তের পুনর্বিবেচনা করছি না। তবে, যেহেতু একটা ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন করা হয়েছে, তাই সাজা আপাতত স্থগিত রাখা হচ্ছে। জেল কর্তৃপক্ষকে আদালতে এই মর্মে ঘোষণাপত্র জমা দিতে হবে যে, ২২ তারিখ ওই চার দোষীর সাজা কার্যকর হচ্ছে না। এর আগে, বুধবারই দিল্লি হাইকোর্টে অন্যতম দোষী মুকেশ সিংহের দায়ের করা একটি আবেদনের শুনানিতে দিল্লি প্রশাসন জানিয়ে দেয়, ২২ তারিখ চারজনের ফাঁসি হচ্ছে না। কারণ, মুকেশ ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন করেছে। তবে, হাইকোর্ট গতকাল মুকেশের মৃত্যু পরোয়ানা খারিজ করেনি। আদালত মুকেশকে এর জন্য নিম্ন আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। এদিকে, মুকেশ সিংহের ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিকেলের মধ্যে সেই ফাইল নিজেদের সুপারিশ সহ রাষ্ট্রপতির দরবারে পাঠিয়ে দেবে কেন্দ্র। এর আগে, গতকালই মুকেশের ক্ষমার আর্জি খারিজ করে দেয় মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল নেতৃত্বাধীন দিল্লি সরকার। সেই ফাইল সেখান থেকে যায় দিল্লির উপ-রাজ্যপাল অনিল বৈজালের কাছে। জানা গিয়েছে, উপ-রাজ্যপালও ক্ষমার আবেদন খারিজ করে পাঠিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই মুকেশের কিউরেটিভ পিটিশনের আবেদন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট। এরপরই, মুকেশ ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন জানায়। বুধবার সেই আবেদন পৌঁছয় দিল্লি স্বরাষ্ট্র দফতরের কাছে। সঙ্গে সঙ্গে তাকে খারিজ করে সেই সুপারিশ পাঠিয়ে দেওয়া হয় দিল্লি উপ-রাজ্যপালের কাছে। তিনিও একই দিনে আবেদন পত্রপাঠ খারিজ করে দেন। দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী সেই কথা ঘোষণা করে জানান, গোটা প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে করা হয়েছে। ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদনের সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী হলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এখনও পর্যন্ত তাঁর কাছে কোনও ক্ষমাপ্রার্থনার আবেদন জমা নেই। এর আগে, আরেক সাজাপ্রাপ্ত বিনয় শর্মা আবেদন করেও পরে ফেরত নিয়েছিলেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)