এক্সপ্লোর
Advertisement
আলোর উৎসবের সময় কৃষকরা কেন অন্ধকার দীপাবলি পালন করতে বাধ্য হচ্ছেন? মোদিকে রাজধর্ম স্মরণ করালেন সনিয়া
সনিয়া আরও বলেছেন, দেশজুড়ে গড়ে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের চেয়ে ২২.৫ শতাংশ কম দামে খারিফ শস্য বিক্রি হচ্ছে। কৃষকরা ডাল, সয়াবিন, সূর্যমুখী, বজরা উৎপন্ন করেও দাম পাচ্ছেন না।
নয়াদিল্লি: দীপাবলির আগে দেশে কৃষকদের দুরবস্থা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তীব্র আক্রমণ করলেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সনিয়া গাঁধী। তিনি মোদিকে রাজধর্ম স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। মোদি সরকারকে আক্রমণ করে সনিয়া বলেছেন, ‘ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বৃদ্ধি করে কৃষকদের আয় ৫০ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে বিজেপি সরকার কৃষকদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা লুঠ করে কয়েকজন মধ্যস্থতাকারী ও মজুতদারের স্বার্থরক্ষা করেছে। আলোর উৎসবের সময় কৃষকরা কেন অন্ধকার দীপাবলি পালন করতে বাধ্য হচ্ছেন?’
Message from Congress President Smt. Sonia Gandhi on the plight of farmers. pic.twitter.com/59yTXFlHga
— Congress (@INCIndia) October 26, 2019
সনিয়া আরও বলেছেন, ‘দেশজুড়ে গড়ে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের চেয়ে ২২.৫ শতাংশ কম দামে খারিফ শস্য বিক্রি হচ্ছে। কৃষকরা ডাল, সয়াবিন, সূর্যমুখী, বজরা উৎপন্ন করেও দাম পাচ্ছেন না। ধানের দামও পাচ্ছেন না কৃষকরা। ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের চেয়ে ২০০ টাকা কম দামে বিক্রি হচ্ছে ধান। এক কুইন্টাল ধানের দর ১,৮৩৫ টাকা। ২০১৯-২০ মরসুমে দেশে ১৪০.৫৭ মিলিয়ন টন খারিফ শস্য উৎপন্ন হওয়ার কথা। কিন্তু যেহেতু ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের চেয়ে ২২.৫ শতাংশ কম দামে শস্য বিক্রি হচ্ছে, তাই কৃষকদের ৫০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হতে চলেছে। বিজেপি সরকার গত কয়েক বছরে রবিশস্যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ৪ থেকে ৭ শতাংশ বাড়িয়েছে। ফলে ২০২০-২১ মরসুমে রবিশস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। কৃষকদের হেনস্থা বন্ধ করে তাঁদের ফসলের উপযুক্ত দরের ব্যবস্থা করা উচিত সরকারের। সেটাই সরকারের আসল রাজধর্ম।’
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
Advertisement