এক্সপ্লোর
Advertisement
নিয়ম না মেনেই করোনায় মৃত ব্যক্তির দেহ তুলে দেওয়া হয়েছিল পরিবারকে, পটনা এইমসের বিরুদ্ধে অভিযোগ
কাতার থেকে পটনায় আসা এক ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ২০ মার্চ এইমসে ভরতি হয়েছিলেন। মারা যান তার পরদিন ভোরেই।
পটনা: দেশ জুড়ে ক্রমেই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এর মধ্যে বিহারের পটনায় মৃত্যু হয়েছে এক আক্রান্তের। কিন্তু মৃতর দেহ হস্তান্তর ও দাহ করার ক্ষেত্রে মানা হয়নি নিয়মকানুন, অভিযোগ উঠল পটনা এইমসের বিরুদ্ধে।
কাতার থেকে পটনায় আসা এক ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ২০ মার্চ এইমসে ভরতি হয়েছিলেন। মারা যান তার পরদিন ভোরেই। তাঁর কিডনির গুরুতর সমস্যা ছিল। তাঁর ডায়ালিসিস চলছিল বলেও জানা গেছে। শ্বাসকষ্টের সমস্যাও ছিল তাঁর।
পটনা এইমসের কর্ণধার ডা. সিএম সিংহের দাবি, ওই ব্যক্তি যে করোনা আক্রান্ত তা জানতেন না তাঁরা। রিপোর্ট আসে পরে। তাই মৃতদেহ পরিবারের হাতেই তুলে দেওয়া হয়েছিল।
যদিও রাজেন্দ্র মেমোরিয়াল রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স-এর চিকিৎসক প্রদীপ দাস জানান, রিপোর্ট দিতে দেরি হয়নি। তাদের দাবি, ২০ মার্চ তারা নমুনা পায়, ২১ মার্চই রিপোর্ট পাঠানো হয় হাসপাতালে।
পটনা এইমসের দাবি, পলিথিন মুড়েই পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল দেহ। সর্দি-কাশির মারফত এই ভাইরাস ছড়ায়। কিন্তু দেহ থেকে ছড়াবে বলে মনে হয় না।
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থিতিতে করোনা আক্রান্তের মৃতদেহ যেন পরিবারকে না দেওয়া হয়। স্বাস্থ্য দফতরের মতে, রাজেন্দ্র মেমোরিয়াল রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স থেকে পুণেতে ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে নমুনা পাঠানো হয়েছিল দ্বিতীয়বার পরীক্ষার জন্য। তাতেই দেরি হয় এইমসে রিপোর্ট পৌঁছতে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
পুজো পরব
খবর
জেলার
জেলার
Advertisement