এক্সপ্লোর
গ্রামে ফিরল পাক গোলায় হত জওয়ানের দেহ, শেষ শ্রদ্ধা জানাতে ‘বাধা’ বিজেপি এমপি-কে, মানসিক ভারসাম্য নেই! পাল্টা তৃণমূল সাংসদ
রবিবার রাত ১১টা ২০ নাগাদ নদিয়ার তেহট্টের রঘুনাথপুরের বাড়িতে পৌঁছয় সুবোধের মরদেহ। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার।

নদিয়া: জম্মু কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণে নিহত জওয়ান সুবোধ ঘোষের শেষকৃত্যে বিভাজনের রাজনীতির অভিযোগ বিজেপির। রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকারের অভিযোগ, শেষকৃত্যের সময় তাঁকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে বাধা দেয় জেলা প্রশাসন ও তৃণমূল। দেশরক্ষা করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন বাঙালি জওয়ান। শোকাচ্ছন্ন গোটা গ্রাম। তবু তার মধ্যেই শুরু হয়ে গেল রাজনৈতিক তরজা। রবিবার রাত ১১টা ২০ নাগাদ নদিয়ার তেহট্টের রঘুনাথপুরের বাড়িতে পৌঁছয় সুবোধের মরদেহ। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং রানাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার। পরে বিজেপি সাংসদ অভিযোগ করেন, তৃণমূল সাংসদকে আপ্যায়ন করা হলেও তাঁকে অন্তত ২০ মিনিট আটকে রাখা হয়। তিনি বলেন, আরেকজন সাংসদ এখানে উপস্থিত আছেন, কিন্তু আমাকে বাধা দেওয়া হয়েছে। আমি তাঁকে সম্মান দিতে পারব না। সাংসদ নীরব রয়েছেন। জেলাশাসক, পুলিশ পোষা বিড়ালের মত লুকিয়ে রয়েছে, অভাবনীয় ব্যাপার। বাংলার বুকে নোংরামিটা কোন জায়গায় পৌঁছেছে! পুলিশ প্রশাসন দলদাস, বিডিও এসে আমাকে সিভিল পোশাকে আটকাচ্ছে, নির্লজ্জ ব্যাপার। পাল্টা মহুয়ার মন্তব্য, মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা। তাই এসব বলছেন। ঘরের ছেলেকে হারিয়ে শোকের আবহ গোটা গ্রামে। তবু রাজনীতি ছোঁয়াচ এড়ানো গেল না।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও পড়ুন






















