Gujarat Boat Tragedy: শীতের ছুটিতে পিকনিকে সাধের নৌকোবিহার, জলেই হারাল ১৪ পড়ুয়ার প্রাণ
Vadodara Boat Capsize : একটি নৌকোতে উঠে পড়েছিলেন ২৭ জন । ফলে একাবারে জীবন বাজি রেখেই নৌকোয় সওয়ার হয়েছিল ছাত্ররা।
ভডোদরা: শীতের মরসুমে স্কুলের পিকনিকে গিয়ে আর ঘরে ফিরল না ১৪ জন পড়ুয়া। গুজরাতের ভডোদরায় নৌকাডুবিতে সলিল সমাধি হল শিক্ষক ও পড়ুয়া মিলিয়ে ১৬জনের। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুসারে মৃতদের মধ্যে রয়েছেন ১৪ জন ছাত্র ও ২ জন শিক্ষক।
কীভাবে দুর্ঘটনা
বৃহস্পতিবার হার্নি লেকে বোটিংয়ের সময় মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, নৌকার ভারবহন ক্ষমতার থেকে অনেক বেশী জন ওঠাতেই হ্রদে উল্টে যায় সেটি। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর চেষ্টায় উদ্ধার করা গেছে ১০ জনকে। ঘটনায় এক্স হ্যান্ডলে শোকপ্রকাশ করেছেন গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেল।
সূত্রের খবর, এদিন যাঁরা নৌকোয় চড়েছিলেন, তাঁদের কারও গায়ে ছিল না লাইফ জ্যাকেট। একটি নৌকোতে উঠে পড়েছিলেন ২৭ জন । ফলে একাবারে জীবন বাজি রেখেই নৌকোয় সওয়ার হয়েছিল ছাত্ররা। আর শিক্ষকরাও এ বিষয়ে উদাসীন ছিলেন। যার জেরে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। জানালেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
সরকারি সাহায্য ঘোষণা
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিহতদের পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে ২ লাখ টাকা এবং আহতদের প্রত্যেকের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা করে সাহায্য দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। পাশাপাশি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র পটেল জানান, রাজ্য সরকার মৃতদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টাকা এবং আহতদের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা দিয়ে সাহায্য করবে।
ভাদোদরার বিধায়ক শৈলেশ মহতা যদিও দোষ ঠেলেছেন নৌকোর কনট্রাকটরের দিকেই। তাঁর দাবি, এই ঘটনায় নৌকার চালকেরও দোষ দোষ ছিল। কারণ তিনিও বারণ করেননি। নৌকায় ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি লোক ছিল। সরকারকে নৌকোর কনট্রাকটরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বলা হবে।
1 student is being reported dead while search is ON for others.
— My Vadodara (@MyVadodara) January 18, 2024
Prayers 🙏#Vadodara #harni pic.twitter.com/uqQYczlk9I https://t.co/2TXvozrwO4
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে https://whatsapp.com/channel/0029VaCBCh6545uwkeNBg11y
আরও পড়ুন :
২২ জানুয়ারিই ঘরে চায় 'রাম', সিজারের হিড়িক অযোধ্যা-সহ উত্তরপ্রদেশের বহু বেসরকারি হাসপাতালে