![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Morbi Bridge Collapse: জং ধরা কেবল পর্যন্ত পাল্টানো হয়নি, ঈশ্বরের ইচ্ছেতেই নাকি মোরবির সেতু বিপর্যয়! যুক্তি আদালতে
Gujarat Bridge Collapse: এখনও পর্যন্ত ১৩৬ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। জলের নিচে, গুল্মের ঝোপে আরও দেহ আটকে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা।
![Morbi Bridge Collapse: জং ধরা কেবল পর্যন্ত পাল্টানো হয়নি, ঈশ্বরের ইচ্ছেতেই নাকি মোরবির সেতু বিপর্যয়! যুক্তি আদালতে Gujarat Morbi Bridge Collapse arrested Oreva manager says it was the will of God Morbi Bridge Collapse: জং ধরা কেবল পর্যন্ত পাল্টানো হয়নি, ঈশ্বরের ইচ্ছেতেই নাকি মোরবির সেতু বিপর্যয়! যুক্তি আদালতে](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/11/02/18e2cf8f6a0f1745c18d5aafefe86afa1667370590877457_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আমদাবাদ: এখনও পর্যন্ত ১৩৬ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। জলের নিচে, গুল্মের ঝোপে আরও দেহ আটকে থাকতে পারে বলে আশঙ্কা (Morbi Bridge Collapse)। তার মধ্যেই আদালতে দাঁড়িয়ে গা বাঁচানোর চেষ্টা গুজরাতের মোরবিতে ঝুলন্ত সেতু বিপর্যয়ে ধৃত অভিযুক্তের। তাঁর দাবি, ঈশ্বরের ইচ্ছেতেই ছিঁড়ে পড়ে সেতুটি। এতে তাঁদের কোনও ভূমিকা নেই (Gujarat Bridge Collapse)।
মোরবি সেতু বিপর্যয়ে এখনও পর্যন্ত ১৩৬ জনের দেহ উদ্ধার
মোরবিতে ঝুলন্ত সেতু বিপর্যয়ের ঘটনায়, রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত বেসরকারি সংস্থা ওরেভার (Oreva) ম্যানেজার, দীপক পারেখ আদালতে দাঁড়িয়ে এমন মন্তব্য করেন। বুধবার আদালতে তোলা হলে, তিনি বলেন, “যে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটেছে, তা ঈশ্বরের ইচ্ছেতেই ঘটেছে।” এই বিপর্যয়ে তাঁদের কোনও ভূমিকা নেই বলে কার্যতই হাত তুলে নিতে দেখা যায় দীপককে।
মোরবি সেতু বিপর্যয়ের জন্য এখনো পর্যন্ত ওরেভা সংস্থাকেই কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে সংস্থার ম্যানেজার, সেতুর টিকিট বিক্রির কাজে নিযুক্ত ব্যক্তি, নিরাপত্তা রক্ষী-সহ মোট ন’জনকে। তাদের গাফিলতিতেই বিপর্যয় ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠছে। পুলিশের দাবি, সেতু মেরামতের নামে জং ধরা কেবল রং দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। পুরনো কল-কব্জার কিছুই বদল করা হয়নি।
আরও পড়ুন: Cyber Crime: গুগলে সার্চ করে কাস্টমার কেয়ারের নম্বর নিচ্ছেন ? চরম মূল্য চোকাতে হতে পারে আপনাকে
সাত মাস আগে বরাত পেয়ে, ২৬ অক্টোবর সেতুটি খুলে দেওয়া হয়। কিন্তু তার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, রক্ষণাবেক্ষণের পর সেতুটির স্বাস্থ্য়পরীক্ষাও হয়নি বলে জানা গিয়েছে। শুধু তাই নয়, যে ঠিকেদার এবং তাঁর অধীনস্থ কর্মীরা সেতুটির মেরামত করেন, তাঁরা সেতু মেরামতের যোগ্যও নন বলে আদালতে দাবি করেন সরকারি আইনজীবী।
ঘড়ি তৈরির সংস্থাকে সেতুর বরাত কেন!
তবে এই ঘটনায়, গুজরাত সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। কারণ যে ওরেভা সংস্থাকে সেতু রক্ষণাবেক্ষণের বরাত দেওয়া হয়, সেতু মেরামত বা তৈরিতে পূর্বের কোনও অভিজ্ঞতাই ছিল না তাদের। বরং সংস্থার মালিকের সঙ্গে বিজেপি-র শীর্ষ নেতৃত্বের সংযোগ সামনে এসেছে। এত বড় দুর্ঘটনার পরও সংস্থার কোনও শীর্ষ আধিকারিককেই গ্রেফতার করা হয়নি। বরং মালিক-সহ অনেকেই বেপাত্তা বলে জানা গিয়েছে। আমদাবাদে সংস্থার ফার্মহাউসের ফটকেও তালা ঝুলছে। তবে না সংস্থার মালিক-আধিকারিক, না মোরবি পৌরসভার আধিকারিক, যিনি সেতুর বরাত দেন, তাঁদের কারও নামই নেই পুলিশের খাতায়।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)