India Corona: দেশে কমল করোনার সংক্রমণ ও দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা, ১ দিনে আক্রান্ত ১৬,১৬৭ জন
গতকাল দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৪০। এখনও পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৩০ জনের।
নয়াদিল্লি: দেশে কোভিড সংক্রমণ কিছুটা কমলেও, দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ হাজার ছুঁইছুঁই। কমল দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ১৬৭ জন। গতকাল দৈনিক আক্রান্তর সংখ্যা ছিল ১৮ হাজার ৭৩৮। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে জনের। গতকাল দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৪০। এখনও পর্যন্ত দেশে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫ লক্ষ ২৬ হাজার ৭৩০ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ কোটি ৪১ লক্ষ ৬১ হাজার ৮৯৯। বিশ্বে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬৪ লক্ষ ১৭ হাজার ৯৪৫ জনের। মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫৮ কোটি ৪৫ লক্ষ ১৮ হাজার ৪৮৯।
#Unite2FightCorona
— Ministry of Health (@MoHFW_INDIA) August 8, 2022
➡️ 16,167 New Cases reported in last 24 hours. pic.twitter.com/Gv2hgjCVNK
দেশের পাশাপাশি রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় কমল কোভিড সংক্রমণ (Covid Positive)। পাশাপাশি কমল কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যাও। রাজ্যের গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড বুলেটিন অনুযায়ী, বাংলায় কোভিডের মৃত্যুর (Covid Death Toll) সংখ্যা ২। পাশাপাশি বাড়ল সুস্থতার হারও। সুতরাং রাজ্যের কোভিড গ্রাফে (Covid Graph) ভাল খবরই উঠে এল রবিবার। রাজ্য কোভিড বুলেটিন সূত্রে খবর, রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬৩৯ জন। গত ৪৮ ঘন্টায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭৩৮ জন। সুতরাং কোভিড সংক্রমণের হার নিঃসন্দেহভাবে কিছুটা হলেও কমেছে।
রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় কমল সারা বাংলায় পজিটিভিটি রেট
রাজ্য কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় হোম আইসোলেশনের সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ৪২ জন। গত ২৪ ঘন্টায় কোভিডে হোম আইসোলেশনের সংখ্যা হয় ৭ হাজার ৬২৮ জন। পাশাপাশি কমল পজিটিভিটি রেটও বাংলায়। গত ৪৮ ঘন্টায় সারা বাংলায় পজিটিভিটি রেট ছিল (Positivity Rate) ৫.৯০ শতাংশ। কোভিড বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘন্টায় তা কমে হয় ৫.৩৪ শতাংশ। প্রসঙ্গত, রাজ্যে কোভিডের প্রথম বর্ষ থেকে তৃতীয় বর্ষের ঢেউ অবধি সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল দ্বিতীয় বর্ষ। কারণ ফুসফুসে সংক্রমণ হয়ে সবথেকে বেশি ভয়াবহতা দেখা দিয়েছিল সেবছরই। কোভিড ভ্যাকসিন নিয়ে উৎকণ্ঠা থেকে শুরু করে হুড়োহুড়ি সবই ছিলব। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার সুযোগ যেমন অনেকে পাননি। তেমনই অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে বাড়িও ফিরতে পারেননি। তারপর কোভিড বিধির জেরে প্রিয় জনের বিয়োগে, শেষ দেখাটাও দেখতে পারেনি পরিবার। কারণ সংক্রমণের ভয়াবহতা ছড়িয়েছিল সর্বত্র।