![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jamtara 2.0: নগ্ন দেহে অন্যের মুখ সুপারইমপোজ করে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ইন্টারনেটে, নতুন 'ফিশিং' অপরাধের হদিশ
বিপুল অর্থের বিনিময়ে নিজেদের সামাজিক সম্মান বাঁচাতে বাধ্য হচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষ করে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা...
![Jamtara 2.0: নগ্ন দেহে অন্যের মুখ সুপারইমপোজ করে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ইন্টারনেটে, নতুন 'ফিশিং' অপরাধের হদিশ Jamtara 2.0: Are You on Instagram A Phishing Wave is Superimposing Faces into Adult Videos DMing Contacts Jamtara 2.0: নগ্ন দেহে অন্যের মুখ সুপারইমপোজ করে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ইন্টারনেটে, নতুন 'ফিশিং' অপরাধের হদিশ](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/7/2017/05/02121522/4-Google-Facebook-employees-duped-of-100-million-in-phishing-scam-Report.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: বড়সড় ফিশিং অপরাধের চক্র প্রকাশ্যে এল। সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বহু ব্যক্তির ছবি বিকৃত করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। নগ্ন দেহের ওপর বিভিন্ন জনের মুখ সুপারইমপোজ করে বসিয়ে ইন্টারনেটে ভাইরাল করে দেওয়া হচ্ছে।
অনেকক্ষেত্রে ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। এরপর, বিপুল অর্থের বিনিময়ে নিজেদের সামাজিক সম্মান বাঁচাতে বাধ্য হচ্ছেন সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষ করে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ফিশিং অপরাধের প্রবণতা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। পুলিশের দাবি, এই অপরাধে জড়িত চক্রীরা মূলত হরিয়ানা, রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশ-- এই তিনরাজ্যের বেল্ট থেকে অপারেট করে।
তদন্তকারীদের দাবি, এই ফিশিং অপরাধের গড় হয়ে উঠেছে ভরতপুর, মথুরা ও মেওয়াতের মতো জায়গাগুলি। পুলিশের মতে, এই ধরনের হামলার সঠিক সংখ্যার কোন সুসংহত তথ্য নেই। কিন্তু সাইবার অপরাধের ঘটনার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় এই অঞ্চলটি 'নতুন জামতারা' হিসেবে কুখ্যাত হয়ে উঠেছে।
এমনই একটি ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, সম্প্রতি তাদের কাছে এক ব্যক্তি এসে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগকারী জানান, কয়েকদিন আগে তিনি ইনস্টাগ্রামে একটি ফ্রেন্ড রিক্যোয়েস্ট পান। এরপরই, এক অপরিচিত মহিলা ডিরেক্ট মেসেজ করে হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দাবি করে।
অভিযোগকারী জানান, তিনি নিজের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দিতে অস্বীকার করলে, কিছুক্ষণের মধ্যে ওই মহিলা ক্রমাগত ইনস্টাগ্রামে ভিডিও কল পাঠাতে থাকেন। প্রথম কয়েকবার কল খারিজ করার পর, একবার তিনি ওই কল অন করলে দেখা যায়, উল্টোদিকে এক মহিলাকে দেখা যায় অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতে।
অভিযোগকারী জানান, তিনি বুঝে যান, এটা স্প্যাম। সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করে দেন। কিন্তু, তাঁর দাবি, এরপরই, তাঁর পরিবারের ও বন্ধুবান্ধবের থেকে ফোন আসতে শুরু করে। সকলেই জানান, তাঁদের কাছে ভিডিও এসেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে অভিযোগকারী মহিলার সঙ্গে 'সেক্স চ্যাট' করছেন।
অভিযোগকারী যুবকের দাবি, কলের সময় সাইবার অপরাধীরা তাঁর মুখের ছবি তুলে, অন্যের শরীরে বসিয়ে ওই সেক্স চ্যাট ভিডিো তৈরি করা হয়েছিল। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে মেওয়াট থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)