Aryan Khan Drugs Case: গভীর রাত পর্যন্ত মুম্বই পুলিশের কাছে বয়ান রেকর্ড মাদক মামলার সাক্ষী প্রভাকরের
মুম্বই পুলিশের জোন ওয়ান ডিসিপি-র দফতরে প্রভাকর মঙ্গলবার সন্ধে সাতটা নাগাদ পৌঁছন। সেখানে প্রায় আট ঘণ্টা ধরে বয়ান রেকর্ড হয়েছে।
![Aryan Khan Drugs Case: গভীর রাত পর্যন্ত মুম্বই পুলিশের কাছে বয়ান রেকর্ড মাদক মামলার সাক্ষী প্রভাকরের Mumbai Drugs Case: aryan khan drugs case witness prabhakar sail recorded his statement till 3 am Aryan Khan Drugs Case: গভীর রাত পর্যন্ত মুম্বই পুলিশের কাছে বয়ান রেকর্ড মাদক মামলার সাক্ষী প্রভাকরের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/10/27/613357626ea4ddbd5548fdf0c4501fbf_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
Mumbai Cruise Drugs Case: মুম্বই মাদক মামলা মিটমাটের জন্য ২৫ কোটি টাকা চাওয়ার অভিযোগ তুলেছেন প্রভাকর সেল। গভীর রাত পর্যন্ত মুম্বই পুলিশের কাছে বয়ান নথিভূক্ত করলেন। মুম্বই পুলিশের জোন ওয়ান ডিসিপি-র দফতরে প্রভাকর মঙ্গলবার সন্ধে সাতটা নাগাদ পৌঁছন। সেখানে প্রায় আট ঘণ্টা ধরে বয়ান রেকর্ড হয়েছে। প্রভাকর সেল আরিয়ান খান মামলার সাক্ষী এবং অন্য এক সাক্ষী কিরণ গোসাভির দেহরক্ষী।
প্রভাকর দাবি করেছিলেন যে, মাদক মামলা মিটমাট করে নেওয়ার জন্য ২৫ কোটি টাকার ডিলের কথা শুনেছিলেন। এরমধ্যে ১৮ কোটি টাকায় চূড়ান্ত রফা হয়। আট কোটি টাকা এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়ানখেড়েকে দেওয়ার কথা ছিল বলেও দাবি করেন প্রভাকর। কিরণ গোসাভি পেশায় প্রাইভেট ডিটেক্টিভ এবং মাদক মামলায় এনসিবি-র সাক্ষীও। বর্তমানে গোসাভি ফেরার রয়েছেন। প্রভাকরেরদাবি, তিনি কিরণ গোসাভির ব্যক্তিগত দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করেন। ক্রুজ পার্টিতে এনসিবি-র হানার সময় তিনি গোসাভির সঙ্গে ছিলেন। প্রভাকরের বক্তব্য, ওই ঘটনার পরই কিরণ গোসাভি রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ। তখন থেকেই তিনি জীবনহানির আশঙ্কা করছেন।
প্রভাকর তাঁর হলফনামায় স্যাম ডিসুজা নামে এক ব্যক্তিরও উল্লেখ করেছেন। প্রভাকরের দাবি, স্যাম ডিসুজার সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়েছিল এনসিপি অফিসের বাইরে। ওই সয়ম তিনি গোসাভির সঙ্গে দেখা করতে পৌঁছেছিলেন। দুজনে এনসিবি দফতরের বাইরে লোয়ার পরেলের কাছে বিগ বাজারের পাশে নিজের নিজের গাড়ির কাছে আসেন। হলফনামায় দাবি করা হয়েছে যে, গোসাভি স্যাম নামে ওই ব্যক্তির ফোন থেকে ২৫ কোটি টাকার ব্যপারে কথাবার্তা বলতে শুরু করেন। শেষপর্যন্ত ১৮ কোটি টাকায় রফা করার কথা বলেন। তিনি সমীর ওয়াংখেড়েকে আট কোটি টাকা দেওয়ার কথাও বলেছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রমোদ তরী থেকে মাদক বাজেয়াপ্ত হওয়ার মামলার তদন্ত করছেন সমীর ওয়াংখেড়ে। সমীরের বিরুদ্ধে মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা নবাব মালিক ভুয়ো বার্থ সার্টিফিকেটেরও অভিযোগ করেছেন। এই মামলার তদন্ত ভিজিল্যান্সের মাধ্যমে হবে। যদিও সমীর মালিকের সমস্ত অভিযোগ ইতিমধ্যেই অস্বীকার করেছেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)