![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Fake Vaccine Case: নীল বাতির গাড়ি ও সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে জিমে যেতেন দেবাঞ্জন !
IAS পরিচয় দিয়ে ২০২০ থেকে কসবার রাজডাঙার একটি মাল্টিজিমে যেতেন দেবাঞ্জন দেব।
![Fake Vaccine Case: নীল বাতির গাড়ি ও সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে জিমে যেতেন দেবাঞ্জন ! Kolkata Fake Vaccine case Debanjan Deb went gym taking VIP car armed bodyguard Fake Vaccine Case: নীল বাতির গাড়ি ও সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে জিমে যেতেন দেবাঞ্জন !](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/24/1c5fe0f291a9b459be2f0c7107434e55_original.jpeg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : ভুয়ো IAS পরিচয়ে একের পর এক কীর্তি। ভ্যাকসিন প্রতারণাকাণ্ডে প্রকাশ্যে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। IAS পরিচয় দিয়ে ২০২০ থেকে কসবার রাজডাঙার একটি মাল্টিজিমে যেতেন দেবাঞ্জন দেব। জিম কর্তৃপক্ষের দাবি, ৫ হাজার টাকা দিয়ে ব্যক্তিগত ট্রেনার রেখেছিলেন তিনি।
অভিযোগ, জিমের সামনে নীল বাতি লাগানো গাড়ি দাঁড় করিয়ে সশস্ত্র দেহরক্ষী নিয়ে জিমে ঢুকতেন দেবাঞ্জন। এনিয়ে একাধিকবার আপত্তি জানান জিমের অন্য সদস্যরা। দেবাঞ্জন IAS পরিচয় দিয়ে সকলকে চুপ করিয়ে রাখতেন বলে অভিযোগ।
শুধু কি তাই ? ভ্যাকসিনকাণ্ডে সামনে এসেছে আরও তথ্য। অভিযোগ, শুধু মাস্ক-স্যানিটাইজার নয়, দেবাঞ্জন সংগ্রহ করতেন করোনার ওষুধও। গতকাল ট্যাংরার এক ওষুধ ব্যবসায়ী কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, করোনার ওষুধ ও অন্যান্য সরঞ্জাম সরবরাহ বাবদ দেবাঞ্জনের কাছে প্রায় ২৬ লক্ষ টাকা পাওনা রয়েছে। ২০২০-তে তালতলায় একটি ক্লাবের জগদ্ধাত্রী পুজোর অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ হওয়ার সময় নিজেকে কলকাতা পুরসভার আধিকারিক বলে পরিচয় দেন দেবাঞ্জন। কলকাতা পুরসভার ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকে দু’-দু’বার দেবাঞ্জন চেকও দেন বলে ট্যাংরার ওষুধ ব্যবসায়ীর দাবি।
দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে একটি ওষুধ কোম্পানিও। অভিযোগ, তাদের টেন্ডার পাইয়ে দেবে বলে ৪ লক্ষ টাকা নিয়েছিল দেবাঞ্জন।
উল্লেখ্য, সরকারি নথি জাল করে ভুয়ো আইএএস পরিচয়ে মঙ্গলবার কসবার একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করা হয়। সচেতনতা প্রচারে সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মিমি চক্রবর্তীকেও। সেই ক্যাম্পে গিয়েই নিজের ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেন মিমি। কিন্তু ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে কোনও সার্টিফিকেট না আসায় সন্দেহ হয় তাঁর। খোঁজ নিয়ে সাংসদ জানতে পারেন, ওই ক্যাম্পে ভ্যাকসিন নেওয়া কারোরই সার্টিফিকেট আসেনি। এরপরেই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মিমি। পুলিশ তদন্ত করতে গিয়ে জানতে পারে, দেবাঞ্জন দেব নামে ওই ব্যক্তি ভুয়ো আইএএস অফিসার ও জয়েন্ট কমিশনার অফ কলকাতা কর্পোরেশনের পরিচয় দিয়ে ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভের আয়োজন করেছিলেন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)