(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Shyambazar Footballer Death: ক্লাবে অনুশীলনের সময়ে মাঠেই মৃত্যু খুদে ফুটবলারের
খান্নার বাসিন্দা সুকদেব স্কটিশ চার্চ স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত। শ্যামবাজারের একটি ক্লাবের অনূর্ধ্ব ১৪ দলের সদস্য ছিল সে। পরিবারের অভিযোগ, ক্লাব কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতেই এই ঘটনা ঘটেছে।
কলকাতা: শ্যামবাজারের (Shyambazar) ক্লাবে অনুশীলনের সময় মর্মান্তিক পরিণতি। মাঠেই মৃত্যু হল খুদে ফুটবলারের (Footballer Death)। নাম, সুকদেব সাহা (Sukdeb Saha)। খান্নার (Khanna) বাসিন্দা সুকদেব স্কটিশ চার্চ স্কুলে (Scottish Church Collegiate School) সপ্তম শ্রেণিতে পড়ত। শ্যামবাজারের একটি ক্লাবের অনূর্ধ্ব ১৪ দলের সদস্য ছিল সে। পরিবারের অভিযোগ, ক্লাব কর্তৃপক্ষের গাফিলতিতেই এই ঘটনা ঘটেছে। যদিও, ক্লাব কর্তৃপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে দাবি করেছে, অসুস্থ ছিল ওই ফুটবলার। মৃত ফুটবলারের বাড়ির লোকেরা অবশ্য তা খারিজ করে দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, দিঘায় (Digha) বেড়াতে গিয়ে আচমকা মৃত্যু পর্যটক যুবকের। সপরিবারে আনন্দ করতে দিঘা (Digha) বেড়াতে গিয়েছিলেন বছর একুশের যুবক (Youth Death)। কিন্তু আনন্দ উপভোগ করতে গিয়ে জীবিত অবস্থায় তাঁর আর বাড়ি ফেরা হল না। শনিবার দুপুর নাগাদ দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে (Digha State General Hospital) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হল ওই পর্যটক যুবকের। কীভাবে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে, তা অবশ্য এখনও স্পষ্ট করে জানাতে পারেননি দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
সূত্রের খবর, শুক্রবার সপরিবারে দিঘা (Digha) ভ্রমণে গিয়েছিলেন কলকাতার বেহালা থানা এলাকার একুশ বছরের বাসিন্দা সৌম্যদীপ শিকদার। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার আত্মীয়সজনদের সঙ্গে বেড়াতে যান তিনি। শনিবার দুপুরে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে একটি রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন সৌম্যদীপ। ওল্ড দিঘায় তাঁরা যে হোটেলে উঠেছিলেন, তারই নিচে একটি রেস্তোরাঁতে খেতে যান তাঁরা। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খাওয়া দাওয়ার পর তিনি হোটেলের ঘরে চলে চলে গিয়েছিলেন। কিছুক্ষণ বাদেই তাঁকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় হোটেলের ছাদ থেকে উদ্ধার করেন পরিবারের সদস্যরা। হোটেলেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে দিঘা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
আরও পড়ুন: Tripura TMC Attack: ত্রিপুরায় দফায় দফায় আক্রান্ত তৃণমূল, দুষ্কৃতী 'হামলা'য় রক্তাক্ত সাংবাদিক