![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
জালনোট: পাচারচক্রে জড়িত সন্দেহে আগরায় বাংলাদেশি মহিলাকে গ্রেফতার করল এনআইএ
![জালনোট: পাচারচক্রে জড়িত সন্দেহে আগরায় বাংলাদেশি মহিলাকে গ্রেফতার করল এনআইএ Bangladeshi Woman Held For Involvement In Fake Currency Racket জালনোট: পাচারচক্রে জড়িত সন্দেহে আগরায় বাংলাদেশি মহিলাকে গ্রেফতার করল এনআইএ](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2017/02/17181440/fakenote.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: জাল নোটচক্রে জড়িত সন্দেহে আগরা থেকে এক বাংলাদেশি মহিলাকে গ্রেফতার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা বা এনআইএ।
কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ফতিমা ওরফে লিচি নামে ওই বাংলাদেশি মহিলার বিয়ে হয়েছে আগরার সুশীল নগরের বাসিন্দা শের আলি খানের সঙ্গে।
অভিযোগ, নোট বাতিলের আগে, এই মহিলা ভারতে হাই-ডিনোমিনেশন বা বড় অঙ্কের (সাধারণত ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট) জালনোট ছড়ানোর কারবার করত।
মহিলার বাড়ি থেকে এনআইএ গোয়েন্দারা ২ পিস জাল পুরনো ১০০০ টাকার নোট উদ্ধার করেছে। নোট বাতিল হওয়ার ফলে, ওই মহিলা এদেশে সেগুলি চালাতে পারেনি বলে দাবি গোয়েন্দাদের।
গোয়েন্দাদের আরও দাবি, ফতিমার ওপর সন্দেহের কারণ নেহাত কাকতালীয় নয়। তাঁরা জানান, ফতিমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্যও উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, ওই অ্যাকাউন্টে বহু লক্ষ টাকার লেনদেন হয়েছে।
এছাড়াও, মহিলার হেফাজত থেকে আরও বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করেছে এনআইএ। যদিও, সেই নথিগুলি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছুই জানানো হয়নি।
কী করে ফতিমার হদিস পেল এনআইএ? গোয়েন্দা সূত্রে দাবি, গত বছরের ১৮ জানুয়ারি এক যৌথ অভিযানে মালদহ থেকে মহম্মদ আনারুল ইসলাম নামে আরেক বাংলাদেশি নাগরিককে প্রচুর পরিমাণ জালনোট সমেত গ্রেফতার করেছিল বিএসএফ ও পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ।
মামলার তদন্ত যায় এনআইএ-র হাতে। গোয়েন্দারা জানতে পারেন, সহযোগী রিপন শেখের থেকে জালনোট পেত আনারুল। সে আবার নোটগুলি আগরায় ফতিমাকে দিত ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য।
বর্তমানে আনারুল ও রিপন দুজনই জেল হাজতে রয়েছে। তাদের নাম মামলার চার্জশিটেও রয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)