এক্সপ্লোর
Advertisement
এক নজরে বাজেট
নয়াদিল্লি: #আয়কর হারে কোনও বদল নয়। আয়কর কাঠামো অপরিবর্তিতই থাকল।
#৫০ লক্ষর বেশি অথচ ১ কোটি টাকার কম আয়ে ১০ শতাংশ সারচার্জ এবং এক কোটি টাকার বেশি আয়ে ১৫ শতাংশ সারচার্জ বহাল।
# প্রায় এক দশক পর ফিরল স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন। আয়ের ৪০ হাজার টাকা পরিবহণ ও মেডিক্যাল খরচ হিসেবে দেখানো যাবে।
# চলতি অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.২ থেকে ৭.৫ শতাংশ হতে পারে
# এনডিএ জামানার প্রথম তিন বছরে গড় বৃদ্ধির হার ৭.৫ শতাংশ
# ভারতের অর্থনীতির পরিমাণ ২.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম অর্থনীতি।
# শীঘ্রই বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম অর্থনীতি হতে চলেছে ভারত
# ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে সরকারের সংশোধিত রাজস্ব ঘাটতি ৫.৯৫ লক্ষ কোটি টাকা, জিডিপি-র ৩.৫ শতাংশ।
#আগামী অর্থবর্ষে এই ঘাটতির পরিমাণ জিডিপি ৩.৩ শতাংশ হবে বলে অনুমান।
#২০১৯ অর্থবর্ষে বাজার থেকে ধারের পরিমাণ ৪.০৭ লক্ষ কোটি টাকা হবে বলে অনুমান। আগের অর্থবর্ষ ২০১৭-১৮-তে হিসেবে এর পরিমাণ ছিল ৪.৭৯ লক্ষ কোটি টাকা।
#সমস্ত খারিফ শষ্যের ন্যুনতম সহায়ক মূল্য উত্পাদন খরচের দেড়গুণ করা হবে।
# খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে বরাদ্দ দ্বিগুণ বেড়ে ১৪০০ কোটি টাকা।
# কিষাণ ক্রেডিট কার্ড পাবেন পশুপালক, মত্স্যচাষীরা
# ২২,০০০ গ্রামীণ কৃষি বাজার ও ৫৮৫ এপিএমসি-এর কৃষি বিপণন পরিকাঠামো বৃদ্ধি ও উন্নয়ণে ২ হাজার কোটির তহবিল।
# কৃষি ঋণ বন্টনের লক্ষ্য গত অর্থবর্ষের তুলনায় বাড়িয়ে ১১ লক্ষ কোটি টাকা করার প্রস্তাব।
# দিল্লি ও এনসিআর এলাকায় দূষণ নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপের ঘোষণা
# স্বচ্ছ্ব ভারত মিশনে আরও ২ কোটি শৌচাগার নির্মাণের পরিকল্পনা
# ন্যাশনাল রুরাল লাইভলিহুড মিশনে বরাদ্দ বেড়ে ৫,৭৫০ কোটি টাকা।
# আয়ুষ্মাণ ভারত প্রকল্পে দুটি বড় উদ্যোগের ঘোষণা
হাসপাতালে চিকিত্সার জন্য ভর্তির ক্ষেত্রে ১০ কোটি পরিবারকে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচের জন্য জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রকল্পের ঘোষণা
# তপশিলি জাতিদের জন্য ৫৬,৬১৯ কোটি টাকা এবং তপশিলি উপজাতিদের জন্য ৩৯,১৩৫ কোটি টাকা বরাদ্দ
# মুদ্রা যোজনায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্য।
# সমস্ত ক্ষেত্রেই নব নিযুক্ত কর্মীদের ইপিএফে তিন বছর ১২ শতাংশ দেবে সরকার।
# ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পে বরাদ্দ দ্বিগুণ বেড়ে ৩,০৭৩ কোটি টাকা।
# টেলিকম পরিকাঠামোপ তৈরি ও বিস্তারের জন্য ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ।
# পরিকাঠামো খাতে বরাদ্দ গতবারের ৪.৯৪ লক্ষ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৫.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা।
# বিলগ্নিকরণের লক্ষ্য ৮০ হাজার কোটি টাকা
#ব্যাঙ্কগুলির ঋণ দেওয়ার ক্ষমতা বাড়েছে ৫ লক্ষ কোটি টাকা
#আয়কর সংগ্রহ ৯০ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে।
# আড়াই লক্ষ বা তার বেশি লেনদেনের ক্ষেত্রে প্যান বাধ্যতামূলক হচ্ছে।
#শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেস বাড়ল ১ শতাংশ বেড়ে হল ৪ শতাংশ।
#মোবাইল ফোন ও টিভির যন্ত্রাংশের ক্ষেত্রে অন্তঃশুল্ক বেড়ে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ।
#চলতি অর্থবর্ষের ১.৪ লক্ষ কোটি টাকা থেকে খাদ্যে ভর্তুকির পরিমাণ বেড়ে হচ্ছে ১.৬৯ কোটি টাকা।
#প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ গতবারের ২.৬৭ লক্ষ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হচ্ছে ২.৮২ লক্ষ কোটি টাকা।
#জেটলি বলেছেন, দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত হয়েছে। জিএসটির পর কর সংগ্রহ বেড়েছে। বাজারে নগদ লেনদেন কমেছে।
মোদী সরকার কয়েকটি কাঠামোগত সংস্কার করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সিদ্ধান্তে দেশের আর্থিক ব্যবস্থা মজবুত হয়েছে।অর্থনৈতিক ভর্তুকি গরিবদের কাছে পৌঁছচ্ছে।
অন্তঃশুল্ক বাড়ল।এরফলে দাম বাড়বে মোবাইল ও টিভি সেটের
শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেস বাড়ল ১ শতাংশ বেড়ে হল ৪ শতাংশ।
আয়কর হারে কোনও বদল নয়। আয়কর কাঠামো অপরিবর্তিতই থাকল।
তবে ৪০ হাজার টাকা বেতন থেকে বাদ দিয়ে আয়কর। ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন দেখানো যাবে।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য স্বস্তির খবর। প্রবীণ নাগরিকদের ব্যাঙ্কের সুদে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ছাড়।
প্রবীণ নাগরিকদের ৮০ ডি মেডিক্লেমে ছাড় বেড়ে ৫০ হাজার।
শেয়ার কেনাবেচায় লং টার্ম ক্যাপিটাল গেন্স কর ১০ শতাংশ।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে উত্সাহ দেওয়ার জন্য যেসব কোম্পানির টার্ন ওভার বছরে ২৫০ কোটির কম তাদের কর্পোরেট ট্যাক্স ২৫% করা হল। এরজন্য ৭হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হল ।
‘২৫০ কোটি টাকার বেশি বছরে টার্ন ওভার হলে ৩০ % হারে কর ।
সরকারের রাজস্ব ঘাটতি ৫.৯৫ লক্ষ কোটি টাকা। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে এই ঘাটতি জিডিপি-র ৩.৫ শতাংশ।আগামী অর্থবর্ষে এই ঘাটতির পরিমাণ জিডিপি ৩.৩ শতাংশ হবে বলে অনুমান।
প্রত্যক্ষ কর সংগ্রহ ১২.৬ শতাংশ বেড়েছে
আয়কর সংগ্রহ ৯০ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। কালো টাকার বিরুদ্ধে সরকারি পদক্ষেপের প্রভাবেই এই বৃদ্ধি।
করদাতার সংখ্যা ১৯.২৫ লক্ষ বেড়েছে।
রাজ্যপাল ও রাষ্ট্রপতির বেতন বাড়বে। রাষ্ট্রপতির বেতন বেড়ে হবে ৫ লক্ষ টাকা। উপরাষ্ট্রপতির বেতন হবে ৪ লক্ষ। রাজ্যপালের বেতন সাড়ে তিন লক্ষ টাকা।
সাংসদদের বেতন প্রতি পাঁচ বছর অন্তর বাড়বে।
২০২২ সালের মধ্যে প্রধান লিঙ্ক রোড তৈরি করে ফেলা হবে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনার মাধ্যমে এই কাজ করা হবে ।
কৃষিতে ক্লাস্টার যোজনার ওপর জোর দেওয়া হবে ।
সরকার বিভিন্ন পদ্ধতি সরল করেছে। কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করা যাচ্ছে সহজেই। দুদিনের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যাচ্ছে।
জিএসটি-কে সরল করার কাজ চলছে। ডিজিটাইজেশনে জোর দেওয়া হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্ অর্থনীতি হবে।
আমাদের লক্ষ্য গ্রামীণ এলাকার উন্নয়ণ।আমরা কোটি কোটি মানুষকে নিখরচায় গ্যাসের সংযোগ দিতে পেরেছি।৮ কোটি নিখরচায় গ্যাসের সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্য। আগে এই লক্ষ্য ছিল ৫ কোটি।
জেটলি বলেছেন, ভারত কৃষি প্রধান দেশ। তাই কৃষিতে গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে।
কৃষকদের আয় ২০২২-এর মধ্যে দ্বিগুণ করাই লক্ষ্য। উত্পাদিত ফসলের সঠিক দাম সুনিশ্চিত করা সরকারের লক্ষ্য। সব্জির রেকর্ড উত্পাদন হয়েছে। খরিফ ফসলের সহায়ক দাম উত্পাদন খরচের দেড়গুণ করা হবে।সমস্ত ফসলেরই ন্যুনতম সহায়ক মূল্য মিলবে।
আলু, টম্যাটো ও পেঁয়াজের জন্য ৫০০ কোটি টাকা।
কৃষি ক্ষেত্রে বরাদ্দ ১১ লক্ষ কোটি টাকা।
নয়া গ্রামীণ বাজার ই-ন্যাম তৈরির ঘোষণা। ৪২ টি মেগা ফুড পার্ক তৈরি করা হবে। কৃষিজ পণ্যের বাজার তৈরির জন্য দু’হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করল সরকার। কিষাণ ক্রেডিট কার্ড পাবেন পশুপালকরাও। মত্স্যচাষেও এই কার্ড পাওয়া যাবে।
ক্ষুদ্র জলসেচে জোর।
তৃতীয় ত্রৈমাসিকে জাতীয় আয় ৬.৩ শতাংশ হারে বেড়েছে।
ওষুধের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়েছে।
বায়ুদূষণ রোধে বিশেষ তহবিল।হরিয়ানা, পঞ্জাব, দিল্লি , উত্তরপ্রদেশের বায়ু দূষণ রুখতে পদক্ষেপ।
কৃষিতে ক্লাস্টার যোজনার ওপর জোর দেওয়া হবে । ক্লাস্টার ভিত্তিক প্রকল্প কৃষিকে উন্নতির দিকে নিয়ে যাবে।এর মধ্যে মহিলা স্বনির্ভর প্রকল্পগুলিকে নিয়ে আসা হবে ।‘ ভেষজ উত্পাদনেও বিশেষ জোর দেওয়া হবে ।ভেষজ উত্পাদনে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।‘খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে ১৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ । পেঁয়াজ-আলু উত্পাদনে অপারেশন গ্রিন এবং অপারেশন ফ্লাড চালু হবে।‘ এর জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল ।
ফিশারি এবং অ্যাকোয়া কালচার প্ল্যান্টের জন্য বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি ।কৃষিতে মোট বরাদ্দ ১১ লক্ষ কোটি টাকা। এখন যারা অন্যের জমিতে চাষ করেন তাদের সহজ ঋণের ব্যবস্থা।
গরীব এবং পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য বেশ কিছু নতুন প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে ।ন্যাশনাল বাম্বু মিশনে ১২৯০ কোটি টাকা ।
প্রধানমন্ত্রী সৌহার্দ্য যোজনার মাধ্যমে গরীবের বাড়িতে বিদ্যুত্ ।‘এর জন ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ করা হবে।
সারা দেশে আরও ২ কোটি শৌচালয় বানানোর সিদ্ধান্ত ।
আগামী বছরে ৫১ লক্ষ বাড়ি তৈরি করা হবে
গ্রামীণ এলাকায় বাড়ি হবে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় । ২০২২-র মধ্যে সমস্ত গরিবকে ঘর দেওয়ার ঘোষণা।
বডোদরায় রেল বিশ্ববিদ্যালয়।
আদিবাসীদের জন্য একলব্য স্কুল।
শিক্ষাক্ষেত্রে বড়সড় সংস্কারের ঘোষণা- প্রি নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত এক নীতি। বর্তমানে প্রাথমিক, মধ্য ও উচ্চ শিক্ষা পৃথক।
গ্রামীণ পরিকাঠামো জন্য ১৪.৩৪ লক্ষ কোটি টাকা।
স্কুলের পরিকাঠামোর পুনরুজ্জীবনের জন্য আগামী চার বছরে ১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দে প্রকল্প- নাম রাইজ (রিভাইটালাইজিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইন স্কুল এডুকেশন।
১০ কোটি গরিব পরিবারের জন্য স্বাস্থ্য বিমা। ১০ কোটি পরিবার জাতীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা যোজনার আওতায় আসবেন।দেশের ৪০ শতাংশ জনসংখ্যার জন্য স্বাস্থ্য বিমা।
প্রতি পরিবারকে বছরে ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্যবিমা।
জাতীয় স্বাস্থ্য প্রকল্পে বরাদ্দ ১২০০ কোটি টাকা।
২৪ টি নয়া মেডিক্যাল কলেজ।প্রতি তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে ১ টি করে মেডিক্যাল কলেজ।
৫ লক্ষ্য স্বাস্থ্য কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। টিবি রোগীদের মাসে ৫০০ টাকা সাহায্য।
গোটা দেশে ২ কোটি নতুন শৌচাগার তৈরি হবে আগামী অর্থবর্ষে
জাতীয় জীবিকা মিশন খাতে ৫৭৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রধানমন্ত্রী সৌভাগ্য যোজনা খাতে ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ করা হবে দেশের সব ঘরে বিদ্যুত্ পৌঁছে দিতে প্রধানমন্ত্রী সৌভাগ্য যোজনা
গত অর্থবর্ষে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে বরাদ্দ ছিল ৭১৫ কোটি টাকা। এ বার ১৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল
আগামী অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধে দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.২ শতাংশ থেকে ৭.৫ শতাংশে পৌঁছে যাবে বলে আশা।৮ শতাংশ হারে আর্থিক বৃদ্ধির লক্ষ্যে এগোবে সরকার।
৭০ লক্ষ নতুন কর্মসংস্থান। নতুন কর্মীদের ১২ শতাংশ ইপিএফ।ইপিএফে মহিলাদের কম টাকা কাটা হবে।
সফল বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও প্রকল্প।
সীমান্তে নতুন রাস্তা তৈরি করা হবে।
রেলে খরচ হবে ১ লক্ষ ৪৮ হাজার কোটি টাকা।
পুরো দেশে রেললাইনগুলি ব্রডগেজ হবে।
৬০০ স্টেশনে আধুনিকীকরণ।এসক্যালেটর, ওয়াইফাই ও সিসিটিভি বসানো হবে।
৩০ হাজার কিলোমিটার রেলট্রাক সারানো হবে।
মুম্বই লোকালের পরিধি বাড়ানো হবে।
বিমানবন্দরের সংখ্যা ৫ গুণ করার চেষ্টা।
বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টো কারেন্সি চলবে না।
একলক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতে অপটিক ফাইবার পৌঁছে দেওয়া গেছে ।আরও বহু গ্রামে টেলিকম পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হবে ।
আধার প্রতিটি দেশবাসীকে দেওয়া হচ্ছে ।এর ফলে অনেকগুলি সরকারি পরিষেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া গেছে।
৫কোটি গ্রামবাসীর কাছে সস্তায় ইন্টারনেট পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া হবে ।
‘শেয়ার বাজারে আসবে দুটি সরকারি বিমা সংস্থা ।
৪টি রাষ্ট্রায়ত্ব বিমা সংস্থার সংযুক্তিকরণ ।সব জুড়ে একটি রাষ্ট্রায়ত্ব বিমা সংস্থা হবে।
সোনা কেনা-বেচার ব্যাপারে একটি সহজ গোল্ড পলিসি আনা হচ্ছে ।
স্বপ্নের বাজেট পাবেন দেশবাসী, সংসদে পৌঁছে জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সংসদে আগেই পৌঁছে যান অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। বাজেটে রীতিমাফিক অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার।
আজ ১১ টার সময় সংসদে ২০১৮-১৯ অর্থ বর্ষের বাজেট পেশ করতে চলেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। হিন্দিতে বাজেট ভাষণ দেবেন তিনি। ২০১৯ লোকসভা ভোটের আগে এটাই নরেন্দ্র মোদী সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট।Delhi: Finance Minister Arun Jaitley arrives at the Parliament #UnionBudget2018 pic.twitter.com/VhTlrr71UC
— ANI (@ANI) February 1, 2018
Delhi: Finance Minister Arun Jaitley met President Ram Nath Kovind at Rashtrapati Bhavan before presenting the Union Budget 2018-19 in the Parliament. pic.twitter.com/7aaRpXhVPy — ANI (@ANI) February 1, 2018
গত বছর একের পর এক আইনি সংস্কারের পথে হেঁটেছে কেন্দ্র। ইনসলভেন্সি অ্যান্ড ব্যাঙ্করাপসি কোড চালু হয়েছে, পাশ হয়েছে রিয়্যাল এস্টেট (রেগুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট) অ্যাক্ট, একমাত্র জাতীয় কর হিসেবে চালু হয়েছে জিএসটি। পাশাপাশি এ বছর ৮টি রাজ্যে বিধানসভা ভোটও রয়েছে। ফলে এ বছর বাজেটে থাকতে পারে গ্রামীণ ভোটারদের কথা মাথায় রেখে কিছু জনমোহিনী প্রকল্প। তাই জেটলি যেমন রাজকোষ পূর্ণ করার কথা মাথায় রাখবেন, পাশাপাশি কৃষি ক্ষেত্রের সঙ্কট, কর্মসংস্থান, আর্থিক বৃদ্ধির মত বিষয়গুলিও খেয়াল রাখতে হবে তাঁকে। বাজেটে নতুন গ্রামীণ যোজনার কথা ঘোষণা হতে পারে। ১০০ দিনের কাজ, গ্রামীণ আবাস, সেচ, ফসল বিমার মত চালু প্রকল্পে বাড়তে পারে অর্থ বরাদ্দ। অল্প দিন আগে গুজরাত বিধানসভা ভোটে দেখা গিয়েছে, বিজেপির হাস ফসকাচ্ছে তাদের গ্রামীণ ভোট ব্যাঙ্ক। রয়েছে কৃষক আত্মহত্যার মত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুও। এই পরিস্থিতিতে কৃষি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছু ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। আর্থিক ক্ষেত্রে ছোট ব্যবসায়ীদের কিছু ছাড়ও মিলতে পারে। জিএসটির ফলে আপাতভাবে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত এঁরাই হয়েছেন বলে খবর। পাশাপাশি আয় করের সীমা বাড়িয়ে সাধারণ মানুষকে কিছুটা হাঁফ ছাড়ার সুযোগ দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী। বরাদ্দ বাড়তে পারে জাতীয় সড়ক ও রেলওয়ের আধুনিকীকরণের মত প্রকল্পগুলিতে।Delhi: Union Budget papers arrive in Parliament #UnionBudget2018 pic.twitter.com/Ba80vBoWDy
— ANI (@ANI) February 1, 2018
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
খুঁটিনাটি
Advertisement