এক্সপ্লোর
Advertisement
গরমে জেরবার উত্তর-মধ্য ও দক্ষিণ ভারত, দিল্লিতে পারদ ছুঁল ৪৪ ডিগ্রি
নয়াদিল্লি: তীব্র গরমে জেরবার উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের বিস্তীর্ণ অংশ। রাজধানী দিল্লিতে ছিল মরশুমের উষ্ণতম দিন। তীব্র দাবদাহে ওড়িশা ও তেলঙ্গানায় আরও ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে হয়েছে। অন্যদিকে, নাগাল্যান্ডে উল্টোচিত্র। সেখানে প্রবল ঝড়ে ভেঙে পড়েছে কয়েক হাজার ঘরবাড়ি।
উত্তর ভারতের সমতল অংশ এদিন রীতিমতো রোদে পুড়েছে। হরিয়ানার হিসার ছিল দেশের মধ্যে উষ্ণতম। পারদ ছুঁয়েছে ৪৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পিছিয়ে নেই উত্তরপ্রদেশের বান্দাও। সেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৫.২ ডিগ্রি। ৪৪ ডিগ্রির তাপমাত্রা জ্বলুনি বাড়িয়েছে রাজধানীরও।
এরইমধ্যে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে বিহার। সূর্যর প্রখর তেজ সেখানে ঢেকেছে মেঘে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
তেলেঙ্গানায় চলতি মরশুমে সানস্ট্রোকে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৭৮। রাজ্যের খাম্মাম ও করিমনগরে তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে।রামাগুণ্ডম ছিল এদিন তেলেঙ্গানার উষ্ণতম স্থান। সেখানে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যের কোনও কোনও স্থানে অবশ্য বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির খবরও পাওয়া গিয়েছে। মেহবুবনগর জেলার কোনদূর্গে ৩ সেন্টিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
ওড়িশায় তাপপ্রবাহে আরও একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। সবমিলিয়ে রাজ্য এখনও পর্যন্ত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। অসমর্থিত সূত্রে অবশ্য এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে দাবি করা হয়েছে। রাজ্যের পশ্চিমের তালচেরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৪.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
অন্যদিকে, উত্তর-পূর্বের রাজ্য নাগাল্যান্ডের পাঁচ জেলায় প্রবল ঝড় ও সেই সঙ্গে বৃষ্টিতে বেশ কয়েক হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। বৃষ্টির ফলে ভূমি ধসের কারণে অঞ্জ জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। গত ২৬ দিন ধরে ওই এলাকায় বর্ষণ চলছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
Advertisement