এক্সপ্লোর
Advertisement
সুভদ্র মানুষ, দয়ালু, স্নেহবান, ভালবাসায় ভরা, ঘৃণা নয়, সবাইকে ভালবাসতে শিখিয়েছিলেন, রাজীবকে শ্রদ্ধা রাহুলের
রাজীবকে রাহুলের সঙ্গেই শ্রদ্ধা জানাতে যান তাঁর মা ইউপিএ চেয়ারপার্সন সনিয়া গাঁধী, বোন প্রিয়ঙ্কা গাঁধী, রবার্ট বঢরা ও প্রথম সারির কংগ্রেস নেতারা।
নয়াদিল্লি: রাজীব গাঁধীর ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকীতে বীরভূমিতে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীর স্মৃতিসৌধে তাঁকে শ্রদ্ধা জানালেন রাহুল গাঁধী। ১৯৯১ এর ২১ মে তামিলনাড়ুর শ্রীপেরামবুদুরে নির্বাচনী জনসভায় শরীরের বিস্ফোরক বেঁধে রাখা এলটিটিই-র মহিলা আততায়ীর হামলায় নিহত রাজীবকে রাহুলের সঙ্গেই শ্রদ্ধা জানাতে যান তাঁর মা ইউপিএ চেয়ারপার্সন সনিয়া গাঁধী, বোন প্রিয়ঙ্কা গাঁধী, রবার্ট বঢরা ও প্রথম সারির কংগ্রেস নেতারা।
My father was gentle, loving, kind & affectionate. He taught me to love & respect all beings. To never hate. To forgive.
I miss him.
On his death anniversary, I remember my father with love & gratitude.#RememberingRajivGandhi pic.twitter.com/sYPGu5jGFC
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) May 21, 2019
ট্যুইট করেও রাহুল প্রয়াত বাবার প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করেন একজন সুভদ্র মানুষ হিসাবে। লেখেন, আমার বাবা ছিলেন এক সজ্জন ব্যক্তিত্ব, দয়ালু, স্নেহবান, ভালবাসায় ভরা। আমায় শিখিয়েছিলেন সবাইকে ভালবাসতে, সম্মান করতে, কখনও ঘৃণা নয়, বরং ক্ষমা করে দিতে। ওঁর অভাব টের পাই। তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে বাবাকে ভালবাসা, কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করছি।
১৯৮৪-র ৩১ অক্টোবর তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী দেহরক্ষীদের গুলিতে প্রাণ হারানোর পর কংগ্রেসের হাল ধরেন রাজীব। সে বছরই প্রয়াত নেত্রীর পরিবারের প্রতি প্রবল সহানুভূতির হাওয়ায় ভর করে বিরোধীদের ধুয়েমুছে সাফ করে নির্বাচনে একচেটিয়া সাফল্য পায় কংগ্রেস। ৪০ বছর বয়সে দেশের সবচেয়ে তরুণ প্রধানমন্ত্রী হন রাজীব।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
বাংলা
উত্তর ২৪ পরগনা
Advertisement